আমার লাস্ট স্পোর্টস ডে

sports_day

ডিসেম্বর ২০০৪। সেদিন ছিল আমাদের লাস্ট স্পোর্টস ডে। সিপি হবার আগে আমার কোনো ধারনাই ছিলনা যে একটা সাধারন স্পোর্টস ডের এতো কাজকর্ম থাকতে পারে। ছোটোখাটো সবকিছুর খোঁজখবর রাখতে গিয়ে হালুয়া টাইট হয়ে যাছ্ছিল আমার।

আমাদের চিফ গেস্ট ছিলেন ইশতিয়াক আঙ্কেল, আমার আব্বুর কোর্সমেট। ওনার মেয়ে জুহি আপু আবার আমার খুব ভাল ফ্রেন্ড। ওনারা আসার পর জুহি আপুর কাছে যেতেই উনি বললেন,

বিস্তারিত»

ক্রস কান্ট্রি এর বিভীষিকা

প্রথমেই আমি আমার দোষ স্বীকার করে নিচ্ছি, আমার অনেক বানান ভুল হবে কারন এটিই আমার এখানে প্রথম লেখা ।যাই হোক, কলেজে একটি জ়িনিস আমি খুবই ভয় পেতাম আর টা হচ্ছে এই ক্রস কান্ট্রি নামক ব্যপারটি।
প্র্যাকটিস দৌড়, যা আগের দিন হত তাতেই আমার পা এর অবস্থা শেষ ! মনে আছে খুব চেষ্টা করতাম যেন কোন ভাবে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া যায় কিনা। ১ বার মনে হয় মেডিকেল অফিসার কে বোকা বানিয়ে ভর্তি হতেও পেরেছিলাম ।

বিস্তারিত»

মোস্ট বেয়াদব জুনিয়র- পার্ট থ্রী

ক্লাস নাইন এর ঘটনা। তখন কলেজে নতুন ক্লাস ইলেভেন এসেছেন। কে কত বেশি ভয়ঙ্কর সিনিয়র তা প্রমান করার জন্য প্রতিদিনই তারা নিত্যনতুন উপায় বের করছেন। এ ব্যাপারে আবার সদাচার হাউস সবচেয়ে এগিয়ে ছিল!

একদিন রেস্ট টাইমে থার্ড ব্লক, ফার্স্ট ডর্মের সেই প্রিয় বিছানায় ঘুমানোর আয়োজন করছি। সবেমাত্র চোখটা লেগে এসেছে কি পলেন কোথ্থেকে দৌড়ে এসে বলে, “অর্চি ওঠ, ক্লাস ইলেভেন ডাকে তোকে।” আমি তো অবাক!

বিস্তারিত»

এক্স-ক্যাডেটদের ইনডিসিপ্লিন এক্টের প্রতিবাদ জানাই!

গতকাল এই সাইটে রেজিস্ট্রেশন করলাম,তারপর থেকে অপেক্ষা করছি আমার গাইড কখন আসবে!গাইড তো পাইলামই না,ইভেন কোন অন্য সিনিয়ারও রিসিভ করলোনা! এক্স-ক্যাডেটদের এই ইনডিসিপ্লিন এক্টের তীব্র প্রতিবাদ জানাই!

এবং আমার গাইড কে হবে?????????

বিস্তারিত»

এই ব্লগে আমার প্রথম লেখা!!!!!

 আমার কলেজ এর বন্ধুর কাছে কিছূক্ষ্ন আগে এই সাইটটার কথা শুনলাম! শুধুমাত্র ক্যাডেটদের জন্য একটা ব্লগ, যেটাতে শুধু ক্যাডেট কলেজের  অসাধারণ কাহিনীতে ভরা,আইডিয়াটা জোস!!!!!!!
আর তাই সাথে সাথে রেজিস্ট্রেশান করলাম!!!!!! চেষ্টা করব সবসময় ব্লগ লেখার,আর ক্যাডেট কলেজে থাকা অবস্থায় কলেজের অবস্থা  এক্স-ক্যাডেটদের কাছে লাইভ ভাবে :salute: তুলে ধরতে!

ভাইয়ারা-আপুরা,আমাকে কেউ স্বাগতম জানান!!!!!!!!

কেননা আমিও নবীন ও জুনিয়ার মেম্বারদের একজন!

বিস্তারিত»

অবস্ট্যাকল কোর্সের উপকারিতা

ক্যাডেট কলেজে যে ট্রেনিং পাইছিলাম তা জীবনে অনেক কাজে লাগছে। মাগার, অবস্ট্যাকল কোর্সের ট্রেনিংটা এই সেদিন পর্যন্ত কোন কাজে লাগাইতে পারি নাই। এই সেদিন পর্যন্ত বললাম কারণ, সপ্তাহ খানেক আগে সেইটাও কাজে লাইগা গেছে। কেমতে লাগছে, তার বেন্তাত্ত বলতাছি। আমার বর্তমান ইউনিভার্সিটিতে গ্র্যাজুয়েট স্টুডেন্ট, মানে মাস্টার্স আর পি এইচ ডি-র স্টুডেন্ট আছে ১৭০০, তাদের দেখভালের জন্য আছে জি এস ইউ (গ্র্যাজুয়েট স্টুডেন্টস’ ইউনিয়ন)। জি এস ইউ –

বিস্তারিত»

ক্লাস ইলেভেনের প্রথম দিন,একটি অনন্য অভিজ্ঞতা!!!!!

কিছুদিন আগে কলেজে জয়েন করলাম! অন্য ছেলেমেয়েদের চেয়ে একেবারে ভিন্ন আমাদের কলেজ জীবনের প্রথম দিনের অনন্য অভিজ্ঞতার কথা লিখেছিলাম আমার ডায়েরীতে। সেখান থেকে আমার পোস্ট!
২০-০৭-২০০৮
একটি নতুন জীবনে প্রবেশ করলাম আজ।এস.এস.সি.’র বিশাল এক ভ্যাকেশন শেষে কলেজে জয়েন করলাম!আমাদের নবীনবরণটা চমৎকার হয়েছে। কলেজ গেটে আমরা ৩০ জনের মত দাঁড়িয়ে ছিলাম,বাকিদের আসার অপেক্ষায়!
এমন সময় কবীর স্টাফ কোত্থেকে এল,এসে আমাদের উপর সেকী ঝাড়ি!-কেলাস ইলিভেন,বাইরে দাড়ায়া আড্ডা মারতেস?এইডা আড্ডার জায়গা?”
আমরা সমস্বরে প্রতিবাদ জানালাম,স্টাফ একটু!

বিস্তারিত»

ব্লগাড্ডা!!!

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ সিসবি আড্ডা শেষ হবার পর আমরা কয়েকজন টং এর দোকানের সামনে বসে গুলতানী মারছিলাম। এমন সময় বিল উত্থাপিত হলো যে, আজকের এই আড্ডাটা নিয়া কে ব্লগ লিখবে। কেউ বলে মাসরুফ ভাই, কেউ বলে কামরুল ভাই, কেউ বা জিহাদ-জিহাদ বলে রব তুললো। আমার কথা কেউ কয় নাই। আমারে কেউ পাত্তা দেয় নাই। আমি মাইন্ড খাইছি। এইটা এমনেই ব্লগর ব্লগর। আড্ডা নিয়া বেশী কথা নাই।

বিস্তারিত»

Most বেয়াদব জুনিয়র- পার্ট টু

আমাদের Alternate ব্যাচ এর তখন অনেক দাপট চলছে। SSC-র সময় সিনিয়র আপারা ওই ব্যাচকে সাধারনত ঘাটাঘাটি করতেন না। তার উপর ৪তলা পুরোপুরি SSC candidatesদের দখলে হওয়ায় ওনারা তার যথাযোগ্য ব্যবহার শুরু করলেন। আমরা কয়েকজন ছিলাম ওনাদের প্রিয় পাত্রি। rest time, free time থেকে শুরু করে lights off এর আগ পর্যন্ত বিভিন্ন কায়দায় ওনারা আমাদের torture করার উপায় আবিস্কার করতে থাকলেন।

একদিন games time এ আমরা বাস্কেটবল খেলছি।

বিস্তারিত»

Most বেয়াদব জুনিয়র!

আমাদের কলেজ়ে ১টা common term ছিল- ‘Most বেয়াদব জুনিয়র’। প্রত্যেক ক্লাসেরই কিছু ক্যাডেট এর ভাগ্যে somehow এই tag  নাজিল হত। ক্লাস সেভেনে আসতে না আসতেই কিভাবে কিভাবে জানি ১দিন আমারও ভাগ্যে এই খেতাব জুটে গেল।

2nd টার্মের ঘটনা। একদিন  আমরা form এ বসে গানের কলি খেলছিলাম। B form এর শেষ ৪টা ডেস্কে বসতাম আমি, পলেন, জিনিয়া আর সোনিয়া। তখনকার ১টা famous গান ছিল ‘o maria o maria…’

বিস্তারিত»

আট বছর আগে এক দিন

একটু আগেই এইচ.এস.সি পরীক্ষার রেজাল্ট দিলো। যারা এইবার পরীক্ষা দিয়েছে তারা নিশ্চয় জিপিএ-৫ পাওয়া নিয়ে খুব টেনশনে ছিলো। আট বছর আগে এমন এক দিনে আমিও খুব টেনশনে ছিলাম। এ প্লাস, জিপিএ-৫ এইগুলি নিয়ে না। আমার পাস করা নিয়া টানাটানি ছিলো।
রেজাল্ট আনতে গিয়া দেখি কানের পাশ দিয়া গুল্লি গেছে। ফার্স্ট ডিভিসন। ফোন করে আব্বারে জানানোর পর আব্বা বললেন- গরু ছাগল রে দুই বছর পড়াইলেও তো স্টার মার্ক পাইবো।

বিস্তারিত»

প্রসঙ্গ – অনাগত

জানিনা মনবিদ্যার উপরে মাসরুফের দখল কতখানি, তবে আমার মনের কথা পড়ে নিতে যে ওর এতটুকু ভূল হয়নি তা বলতে পারি। অনাগতদের জন্য মাসরুফের লেখাটি পড়ে নিজের মনের ভাবটুকু প্রকাশ না করে আর পারলামনা।

২৮ আগষ্ট দিনটি খুব ই ব্যস্ত কাটিয়েছি। ষ্টেজ ডেকরেশন থেকে শুরু করে লাইটিং, হ্যান্ডস নিয়ে আসা, পারফর্মারদের নিয়ে লাস্ট মুহুর্তের ড্রেস রিহার্সেল, পুরো প্রোগ্রাম পরিচালনার দায়িত্বভার, প্রোগ্রাম নিয়ে আমার বসের টেনশন –

বিস্তারিত»

সিসিবির ব্যাক হওয়ার খুশিতে আবোল তাবোল ব্লগ

(ব্লগ চালু হইছে। লেখা দেয়া দরকার, কিন্তু রোজা রাখছি দেইখা বিতলামি মার্কা লেখা দিমু না ঠিক করলাম।)

১…

মামা হইলাম এই প্রথম। কিন্তু, মামা হইবার খবর এইখানে কেন, আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে। যদি এসে থাকে, তার উত্তরে বলছি, আমার ভাগ্নে, রাকসান আল ইসলাম-এর মা, মামি এবং মামা এক্স ক্যাডেট। সুতরাং এই ব্লগে এতো এতো খালা,

বিস্তারিত»

আমি যেভাবে ক্যাডেট হইলাম…এবং অতঃপর – ৩

(শুরুতে নাম ছিল ‘প্রথম দিন…প্রথম মাস…প্রথম টার্ম’। পরে দেখলাম যেভাবে লিখতেছি তাতে টাইটেলটা ঠিক যাচ্ছে না। তাই নাম পালটে দিলাম।

এই লেখাটা আগেই লেখা। পোস্ট করতে গিয়ে দেখি সিসিবি ডাউন…যেদিন আপ হলো অফিসে দেখলাম কিন্তু লেখা সাথে ছিলো না, বাসায় এসে পোস্ট করতে গিয়ে দেখি সিসিবি আবার ডাউন! লাভের লাভ হলো এখন আপ হবার পর এডজুট্যান্ট বাদে প্রথম লেখাটা আমিই দিলাম……হেহ হেহ…)

আগের লেখাঃ
আমি যেভাবে ক্যাডেট হইলাম…এবং অতঃপর –

বিস্তারিত»

আমাদের খেলা দেখা ও রোমাঞ্চকর এক রাত

***এই লেখাটাও আমার সামহোয়ারইনে লেখা একটি পোস্ট। এক রোমাঞ্চকর রাতের অনুভুতি শেয়ার করলাম। দুটি চরিত্র বাদে সব চরিত্রই বিভিন্ন জনের স্বভাবের মিক্সচার। তবে কাহিনীটা পুরোপুরি সত্য।

২০০১ সাল,সোহরাওয়ার্দী হাউস,মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ

রাত দশটা ,পোর্চ

সারাদেশে ক্রিকেটের জোয়ার চলছে। কয়েকদিন আগে মাত্র বাংলাদেশ টেস্ট স্ট্যাটাস পেয়েছে। ক্রিকেটিয় উম্মাদনার আচড় থেকে মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ ও বাদ যায়নি। আর এইসব উম্মাদদের মধ্যে বদ্ধ উম্মাদ
তারা দুইজন পিয়াল আর পুলক।

বিস্তারিত»