কুড়ানী —— মণীশ ঘটক

ফয়েজ ভাইয়ের আদেশ শিরোধার্য করে, মণীশ ঘটকের লেখা আমার খুবই প্রিয় একটা কবিতা, কুড়ানী দিয়ে দিলাম। এই কবিতাটি আমি পড়েছিলাম ক্লাস এইটের শেষ দিকে, সেই থেকে আমার খুবই প্রিয় একটা ফ্যান্টাসি —
বন্ধুত্ব ……… প্রনয় ……… পরিণয় ………


স্ফীত নাসারন্ধ্র. দু’টি ঠোঁট ফোলে রোষে,
নয়নে আগুন জ্বলে। তর্জিলা আক্রোশে
অষ্টমবর্ষীয়া গৌরী ঘাড় বাঁকাইয়া,
“খট্টাইশ, বান্দর, তরে করুম না বিয়া।”

বিস্তারিত»

হায়রে পাখি !

মা’র কাছে শুনেছি আমি –
যেদিন ডিম ফুটে বেরিয়ে
চোখে মেখেছি সূর্যের আলো,
সেদিন ঝকঝকে এক দিন ছিল।
আমি আমার না ফোটা চোখ কুচকে
চরম বিরক্তিতে চিৎকার দিয়েছিলাম ।

বিস্তারিত»

এই গরমে বৃষ্টির গান

গরমে ঘেমে গেছে গায়ের জামা,
বাড়ন্ত সূর্যের তেজীভাব,
পিচগলা রাস্তায় আগুনের হল্কা,
খরখর চোখে ঠাণ্ডা পানির ছাট,
দিনশেষে লোডশেডিং এ অন্ধকার রাত,
নিঃশ্বাসে ঘামের গন্ধ
আর মশার কামড়ে অস্বস্তিকর ঘুম –
বৃষ্টিকে এত মিস করিনা আর কখনো।

বিস্তারিত»

এই বাতিঘর, এই খেলা-প্রেম

==================
এই বাতিঘর এই খেলা-প্রেম।
প্রস্তাবনা ছিল আমরা কখনও ভালোবাসবো না, কোন প্রেম ঘুমাবে না আমাদের মাঝে,
এবং অবশ্যই,
কতিপয় নিয়ম। প্রথা। চালচলন। বিধীত আইনপাঠ।

সমুদ্রেই বসত করে বাতিঘরের আলো, এই বিশ্বাসে,
ঘর বাঁধা বালুর গভীরে
মিথ্যে কথাটি আমাদের অজানাও ছিল না।

বিস্তারিত»

A Journey by Train এবং আরেকটু ভালবাসা

আবার সিরিজের মাঝখানে পোস্ট; :bash: কিছু করার নাই… আমার মানসিক বিকৃতি হইসে; পাঠকরা একজন অসুস্থ মানুষের প্রতি দয়াশীল হয়ে পড়ে যান।

বাইরে ছুটে ছিটে পিছিয়ে যাচ্ছে অবিরাম
বাংলার গ্রাম্য দৃশ্যপট নয়নাভিরাম,
জানালা দিয়ে শুধু হাজার বার
তোমার মুখে আলোর বর্ষন;
ঐ যে বাইরের গাছগুলো,
যারা ক্রমাগত দোল খাচ্ছে,
যাদের ক্ষণে ক্ষণে পাতার ঘর্ষন
সেই ফাঁকে শেষ সূর্যের আলোকপাতের বাহার
তোমার মুখমন্ডলকে করে মায়াময় বিষাদ-বিচূর্ণ।

বিস্তারিত»

নিঃসঙ্গ তারা

জানালার পর্দাটা সরিয়ে
রাতের আকাশের পানে তাকাই
একটি মিটিমিটি তারা জ্বলে একাকী
তুমিহীনতায় নিবুনিবু আলোয়।

বিস্তারিত»

চাঁদনী পহর রাতে

চাঁদনী পহর নিঝুম রাতে আজি
সঙ্গী তুমি হও যদি আজ রাজি
যাবো মোরা দূর মধুবনে
বসবো আমি বিভোর তোমার সনে
গাইবো আমি গলা ছেড়ে গান

বিস্তারিত»

তোমার কাছে

তোমাকে নিয়ে কবিতা লিখি
তোমাকে নিয়ে গল্প
নিয়েছি তোমায় করে আপন
করে অল্প অল্প।

হাসো তুমি মিস্টি সুরে
কথা বলো স্বল্প
হৃদয় আমার জুড়ে আছো
জুড়ে আমার কল্প।

বিস্তারিত»

ফাঁকি

perseverance_red_abstract_painting
মানিক কিংবা বুদ্ধদেবের মতো যারা,-সকলে
পড়ে আছে ভাঙ্গা কাঠের বাক্সে,অবহেলে-
দুই মলাটের ভাজে!-পোকারা তাদের
বুক চিঁড়ে খুজে পেয়েছে পথ-স্বাদের!

একদিন আমিও খুঁজেছিনু পথ,ও পথে
পেয়েছি কত বোধ-প্রবোধ-সৎ বিজ্ঞাতা;সেই হতে
কত দর্শনে ভারাক্রান্ত হয়েছে হৃদয়,
এখন সেইসব কেবল ফাঁকি বলে মনে হয়!

বিস্তারিত»

এক মানবী কতটা আর কষ্ট দিবে?

মাঝে মাঝে কিছু কবিতা পড়ে চমকে উঠে। আমি যদি কবি হতাম তাহলে ঠিক এই কথাগুলোই আমার হাত দিয়ে বের হত। তখন ঠিক কেমন লাগে কাউকে বুঝানো যাবে না। আনমনা হয়ে পড়ি। যখন খেয়াল হয় তখন বার দশেক কবিতাখানা পড়া হয়ে গেছে। খুব কাউকে শোনাতে ইচ্ছে করে। কবিতার ছলে বলা নিজের অনুভূতি। হেলাল হাফিজ আমার সবচেয়ে পছন্দের কবি। তার যতগুলো কবিতা পড়েছি মনে হয়েছে এ তো আমার কথা।

বিস্তারিত»

অন্বেষণঃএকটি সামুদ্রিক কবিতা

কতদিন ধরে কাঠের জাহাজে ভেসে ভেসে
চলেছি লোনা সাগরের অফুরান নীল জল ঘেঁষে
দু’পাশে দু’হাত ছড়িয়ে,হাওয়ায় রেখে বুক-
পেয়েছি অবিরল সুখ,
চারিদিকে তরলের ভীড়ে শাদা ফেনার মতন,
উচ্ছ্বাসে উথলে উঠেছে মন!

বিস্তারিত»

লিমোসিনের পালকি

ঘোমটা মাথায় গয়না গলায়
বধূ সাজে বসে
ফেলে আসা বছর কুড়ি
সুদূর দেশের বাসা বাড়ি
গোপাল ভাড়ের গল্প ঝুড়ি
মনে তাহার আসে।

বিস্তারিত»

হৃদয়ের ডাক

ভালোবাসাপ্লুত সুরেলা আহবানে ডাকবো একদিন
ছুটে এসো তৃষ্ণাকাতর মোর আলিঙ্গনে
ছিড়ে সমস্ত কাঁটাতারের বেড়া
বাজায়ো হৃদয়ে বীণ
ছায়াঘন কুঞ্জবনে
দিও ঠোঁটজোড়া।

বিস্তারিত»

সুহাসিনী মেয়ে

প্রথম যেদিন তোমার সাথে
হলো আমার দেখা
মনে মনে ডেকেছি তোমায়
ভেবে আমার সখা।

কম্পিউটারের চিঠির মাঝে
করলাম যোগাযোগ
পেলাম নাকো তোমার সাড়া
তোমার মনোযোগ।

বিস্তারিত»