আজ ১১ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪২৪ বঙ্গাব্দ, প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৮তম জন্মদিন। এই বিশেষ দিনে কবির প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা। নজরুলগীতি এর প্রতি দুর্বলতা আমার সব সময়ই। কবির সৃষ্টি সব অসাধারণ গানের মধ্য থেকে একটি গান গাইলাম। হৃদয়ছোঁয়া এই গানটি আশাকরি সবার ভাল লাগবে।
বিস্তারিত»ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে
ভূমিকা
অনেক দিন পরে আমার ক্যাডেট কলেজের অনুজ যার ক্যাডেট নাম শফিক আর ডাক নাম অ্যাঞ্জেল । তবে ক্যাডেট নামের থেকে অ্যাঞ্জেল শফিক হিসাবে বেশি পরিচিতি। অনেকদিন পরে দেখা আর একই কলেজের প্রায় পিঠাপিঠি ব্যাচ তাই দীর্ঘদিন দেখা না হলেও হৃদয়ের এক আলাদা বন্ধনের সাথে জড়িত বলেই মন হতে দূরে যাওয়ার কোন উপায় নাই। শ্মশ্রুমণ্ডিত অ্যাঞ্জেল শফিকের দাড়িতে আবার হালকা পাক ধরেছে। এই লেবাসে অনেকদিন পরে দেখা বলে একটু চিনতে কষ্টই হচ্ছিল।
আজও কাঁদে কাননে , কোয়েলিয়া……
কবি কাজী নজরুল ইসলামের এই গানটি আমার অনেক প্রিয়। গানটি তানপুরার উপর গেয়েছি। সাথে যোগ হয়েছে বাঁশির সুর। আশা করি ভাল লাগবে।
বিস্তারিত»নজরুল গীতিঃ খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম স্মরণে তার ১১৬তম জন্মবার্ষিকীতে এই গানটি আমি গেয়েছিলাম। আজ সিসিবি তে দিলাম। আশাকরি ভাল লাগবে।
বিস্তারিত»বিজয়ের মাসে একটি দেশের গান
ডিসেম্বের আমাদের বিজয়ের মাস। যারা মাতৃভূমির জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেছে, তাদের জন্য রইল বিনম্র শ্রদ্ধা। সুদূর প্রবাসে আছি অনেক বছর। কিন্তু দেশের মাটি সবসময় আমাকে টানে। একটি দেশের গান গাইলাম। আশাকরি ভালো লাগবে।
বিস্তারিত»হংসধ্বনি — পণ্ডিত রনু মজুমদার
পায়ে পায়ে উঠে আসে জল;
যদিও মৌন সমতল
ছিল আদিতে।
কিসের ঈষৎ স্পর্শে অত:পর
বৃত্তাকার বিক্ষেপ —
বিকেন্দ্র বিচ্ছুরণ!
আলতো চুম্বন ছুয়ে গেলে পাড়
সে কোন পাহাড় হয়ে
নেমে আসে সুর,
ধেয়ে আসে প্রশান্ত গড়ানে
বাঁশরীর হাত ধরে
পায় পায় জল উঠে আসে —
স্পর্ধায় লাফিয়ে লাফিয়ে
পাকিয়ে ওঠে
হাওয়ার প্রবল আহবানে,
অনুগল্প : আরেকটি “ব্লক-কাহিনী” নিয়ে অডিও-ভিডিও ব্লগ
তিন মাস আগে……
ছেলেটি:
“ওগো তুমি যে আমার কতো প্রিয়
কেমন করে বোঝাই বলো
তুমি তো বোঝো না
জেনেও না, জানো না………”
মেয়েটি:
“যেটুকু সময় তুমি থাকো কাছে
মনেহয় এ দেহে প্রান আছে
বাকিটা সময় যেন মরন আমার
হৃদয় জুড়ে নামে অথৈ আঁধার………”
তিন মাস পরে……
ছেলেটি:
“তুমি নিজের মুখে বললে যেদিন
সবই তোমার অভিনয়
সত্যি কোন কিছু নয়
আমি দুঃখ পেলেও খুশি হলাম জেনে………”
~ বাসিনি ভালো ~
বাসবো বলেই বাসিনি ভালো
পৃথিবীর এতো আলো।
বাসবো বলেই বলিনি কখনো
বুকের প্রদীপ জ্বালো।
বাসবো বলেই
কথার বাগানে কখনো খুঁজিনি
ক্যাকটাস ফুলগুলি।
বাসবো বলেই করিনি উজাড়
রাতজাগা ঘুমগুলি।
চাইনি কখনো ফানুসে সাজানো
নিথর অন্তপুরী।
চোখের মাদল জলের ঢলে
রঙধনূ রঙ কাগুজে নৌকো
ভাসাইনি পাল তুলে।
বাসবো বলেই এক জোড়া কাপে
দেইনি চুমুক চুমুর নোটেশনে।
তোমার জন্য কান্দি।
তোমার জন্য কান্দি
মুহাম্মদ ওবায়েদুল্লাহ
তোমার জনে্য কান্দি আমি তুমি ধরিলে গো কার হাত
তোমার জনে্য বিবাগী আমি তুমি কার সনে কাটাও রাত,
বল সখি কি হবে আর রাখিয়া এ প্রান ।
আমি যে ভাসালেম নাও উজান গাঙের সো্রতে তুমি কোথা গেলে
নদী কুলে কি গো হবে দেখা প্রিয়ে রাখিব এ দেহ তোমার কোলে,
বলি সখি সে আশায় মোর জীবন করিব দান।
আবোলতাবোল বাজনা – ৩
রাগ ভীমপলাশী। শুনলেই কেন জানি বিষণ্ণ হয়ে পড়ি। এত দীর্ঘ বাদনের শেষপর্যন্ত যেতে পারাটা চ্যালেঞ্জিং হবে।
প্রচুর বিচ্যুতি এবং ভুলভালসমেত নিবেদন করছি। আলস্য এবং অক্ষমতা কবুল করতঃ ক্ষমাপ্রার্থনা করছি।
জীবনের গান
স্বর্গ পাবি সেই আশাতে কাটাইলি মন বনবাসে
স্বর্গ পাবি সেই আশাতে কাটাইলি মন বনবাসে
আপন পর তো চিনলি না
ওরে মন মরার আগে মরিস না।
পালিয়ে থেকে মরার ভয়ে
ওরে পালিয়ে থেকে মরার ভয়ে
বাঁচল বল আ কয়জনা ?
বাঁচল বল আ কয়জনা ?
ওরে মন মরার আগে মরিস না।
আল্লা খোদা গড ঈশ্বর
আল্লা খোদা গড ঈশ্বর
ক্যান বানাইলো দুনিয়া ?
মমতা – আনন্দ শঙ্কর
কথাগুলো কি করে
গান হয়ে যায়
কি করে কী-বোর্ডে
ওঠে সুর
তোমার মমতামেদুর
মেসেজ আসে —
উদ্ভাসিত ফেস, বুক
আনন্দ, মমতার
এমন শঙ্কর
দেখিনি আগে
ছিল কোথা
সুখের এ অসুখ!
The River – আনন্দ শঙ্কর
ইদানিং
নদীর মতন আসেনা কেউ!
তার মতন ঢেউ
তুলে কেউ বলেনা –
চলো,
ছলোছলো
চোখ মুছে নিয়ে
এলে যে কি নির্ভার
হতাম! কি দিয়ে
তাকে ডাকি,
বুকে রাখি
ভেবে বার করার
আগেই, আনন্দ,
আপনি বাজালেন
দি রিভার!
মে ২৭, ২০১৫। ফেসবুক
বিস্তারিত»পিঙ্ক ফ্লয়েড এর দেয়াল : একখানা মুভি
গানের ব্যাপারে নিজেকে আমি সর্বভুক বলেই দাবি করি.. তবুও কেউ যখন ফেভারিট আর্টিস্ট বা ব্যান্ড এর ব্যাপারে তখন আমি চোখ বন্ধ করে বলে দেই Pink Floyd এর কথা। পিঙ্ক ফ্লয়েড ইজ পিঙ্ক ফ্লয়েড। পিঙ্ক ফ্লয়েড এর নাম প্রথম শুনি পত্র পত্রিকায় আমাদের দেশের বিভিন্ন ব্যান্ড এর ইন্টারভিউএ । তখন আমি স্কুলে পড়ি আরকি। সাংবাদিকরা যখন আমাদের দেশের বিভিন্ন আর্টিস্ট দের জিজ্ঞেস করে যে দেশের বাইরে তাদের ফেভারিট ব্যান্ড কি তখন সবাই কয়েকটা ব্যান্ড এর নাম বলে..
বিস্তারিত»মিসিং ইউ : আনন্দ শঙ্কর
জলভারাতুর
বিষণ্ণ থোকা থোকা মেঘ দেখে
তোমাকে মনে প’ড়ে গেলো,
আনন্দ শংকর!
বিরহের যথার্থ সুর বেঁধেছিলে বলে
আজ সারা দুপুর
‘মিসিং ইউ’ শুনে
হৃদয় পোড়ে,
মেঘেদের মতন
সমস্ত আকাশে
বিচ্ছেদের স্বরলিপি ওড়ে… …
————————-
ফেসবুক। ১৬ মে ‘১৫