সেভেনটিনথ এপ্রিলে সিসিবি মিট হবে এবিসি রেডিওতে, ফ্রেন্ডস মিস করো না

কি কবে : সিসিবি আড্ডা
কোথায় : এবিসি রেডিও, ৯৯ কারওয়ানবাজার, ঢাকা ট্রেড সেন্টার, তিনতলা, ঢাকা
কবে কখন : শুক্রবার এপ্রিল ১৭, ২০০৯, বিকেল চারটা

এখন কি প্রয়োজন : কারা আসছে তার একটা সম্ভাব্য তালিকা
কেন : খাবারের আয়োজন করতে হবে না? 😀
সম্ভাব্য উপস্থিতি : ৫০ জন
তালিকাভুক্তির শেষ সময় : শুক্রবার এপ্রিল ১৭, ২০০৯, বিকেল চারটা
………………………………………………………………………

বিস্তারিত»

অত্যাচারী সূর্যের নীচে মুখোশের মিছিল

কাক ডাকা ভোরে বেড়িয়ে নিজেকে নানা ভাবে প্রবোধ দিলাম এই পৃথিবী অসমতল ভাবলেই অসমতল। নাহলে ইউক্লিডীয়ান সমতল ভেবে নিলে কেউ তো জবাবদিহী করতে আসছে না। গস ,বোলাই ,রীম্যান ,আইনস্টাইনরা একটু কষ্ট পেতে পারে, কিন্তু তাদের থোড়াই কেয়ার করি আমি। জানি এই ভোরের হিম লাগা বাতসের আনুপূর্বিক লোমকুপ অভিযান, আর থেকে থেকে শিউড়ে ওঠার পর্যায়ক্রমিকতা যদি আমি থার্মোডিনামিক্স দিয়ে ভাবতে চাই তাহলে তা বুদ্ধি প্রতিবন্ধিতার অসামান্য উদাহরনের মাইলফলক হয়ে থাকবে।

বিস্তারিত»

যেসকল সময়ে মনে হয় আত্নহনন ভীষন অযৌক্তিক

এখন সময় খুব প্যাচানো জালের মত মুক্তিচেতনাহীন।তাই বিভিন্ন আটকানো নি:শ্বাসে বাতাস ভারী,অসুস্থ।মনে হয় থ্রেশহোল্ড পেরিয়ে গেছি,ভেঙ্গে যাবো যে কোনোও সময়ে কেবল অপেক্ষায় আছ কখন ভাঙ্গবো।

আত্নহননে উত্সাহী মানুষরা সবসময়েই আত্নহননের সিদ্ধান্ত নেবার পর খুব আয়েশী হয়ে যায়।আত্নহননের কোনও চিন্তা মাথায় না আসলেও অস্তিত্বের প্রশ্ন (কেন দাড়িয়ে আছি বা কেনই দাড়িয়ে থাকব!)সব গুলো ধমনীর কপাটিকাতে আছড়ে পরে নিরন্তর জলোচ্ছাসের শক্তিতে,ক্রোধে।তাই মুখ লুকোতে হয় বালিশে অথবা প্রিয়ার কাম্য বুকে যদি কিছুটাও আলো আস্বাদনের সুযোগ ঘটে।

বিস্তারিত»

বৈচিত্র্য ও নানা মত ধারণ করেই সিসিবিকে আমরা সুস্থ-প্রাণবন্ত রাখবো

কলেজ থেকে ছুটি পেলে বাসায় এসে মাঝে-মধ্যে সিনেমা দেখতাম। বাংলা, ইংলিশ তো আছে, তখন ভিসিআর যুগ মাত্র শুরু হয়েছিল। ফলে ফকিরেরপুলে ভিসিআর পারলারে প্রথম হিন্দি চলচ্চিত্র দেখেছিলাম, সম্ভবত কুরবানি।

সত্তুর নাকি আশির দশকে মনে নাই ঢাকাই চলচ্চিত্রে তখন রঙিন যুগ আসি আসি করছে। সাদা-কালো চলচ্চিত্রে আংশিক রঙিন (অবশ্যই শুধু গান) দিয়ে এর শুরু। সম্ভবত সেই সময়ের চলচ্চিত্র “দ্যা রেইন বা যখন বৃষ্টি এলো”।

বিস্তারিত»

দ্যা গ্রেট এস্কেপ

মৌমাছির গুঞ্জন শুনে চোখ খুলব, কিন্তু সাবধান হবার আগেই বিষাক্ত হুলে প্রাণ ওষ্ঠাগত। ব্যাথা পেতে হয় এই সব ক্ষেত্রে। মজা হচ্ছে এই ব্যাথার ভয়ে পালিয়ে বেড়ানোটা যৌক্তিক আবার অযৌক্তিক। যৌক্তিকতা আসে ব্যাথার তীব্রতা আর জ্বর চলে আসার বিরক্তিকর আশংকা থেকে। অযৌক্তিক কারন সম্ভাব্যতার পরিমান ক্ষুদ্র। জানি শুন্যের মুখোমুখি হলে যাতনা কত, কিভাবে চার হাত পা ছুড়ে দিয়ে অসহায়ের মত ছেড়ে দিতে নিজেকে অসীমতটীয় চিন্তায়। তাই বলে কি মোকাবেলা করব না অভ্যন্তরীন প্রশ্ন সমূহের?

বিস্তারিত»

কেউ বলবেন কি, ‘গার্লফ্রেন্ড’ কাকে বলে??

জিজ্ঞাসাঃ
‘ফ্রেন্ড’ কাকে বলে তা মোটামুটি জানি। কিন্তু ‘গার্লফ্রেন্ড’ বা ‘বয়ফ্রেন্ড’ বলতে কী বোঝায়… পরিষ্কার জানিনা।
এতদিন আমার ধারনা ছিলঃ ছেলেদের জন্য তার যতো মেয়েবন্ধু আছে, সবাই হলো গার্লফ্রেন্ড; আর মেয়েদের ক্ষেত্রে ছেলেবন্ধুরা সবাই তার বয়ফ্রেন্ড। মানে, বন্ধু বলতে কোনো singular numberএর ধারনা আমার ছিলনা।… কিন্তু ইদানিং হঠাৎ করেই আমার মাথায় এই জিজ্ঞাসার উদয় হলো, গার্লফ্রেন্ড/বয়ফ্রেন্ড বলতে কোনো নির্দিষ্ট কাউকে বোঝায়! আসলে ব্যাপারটা কি?

বিস্তারিত»

সুইস আল্পস (হিমায়িত ঝর্না)

niagara20falls2
কাউকে বলতে হবে না এইটা হচ্ছে নায়াগ্রা ফলস। এখন দেখুন নিচের ছবিটি

বিস্তারিত»

হাতের ওপর হাতের পরশ রবেনা, আমার বন্ধু আমার বন্ধু হবেনা…

এক… দুই… তিন….

গুনে গুনে ঠিক তিনজন ছিলাম আমরা।

এর মধ্যে একটু আগে মারুফ এসে বলে গেল – “দোস্ত, থাকিস কিন্তু। রাতে এসে একসাথে ডিনার করবো।”
আমি জেনে শুনে সতর্কতার সাথে ঢিলটা ছুড়ে মারলাম- “ডেটিং এ যাচ্ছিস নাকি?”
মারুফ কিছু বলেনা। শুধু কেমন করে জানি হাসে। আমি আমার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাই।

কাজেই রইলো বাকি দুই।

কিন্তু সেটাকে এক হিসেবেও ধরা যায় ।

বিস্তারিত»

প্রবাসে প্রলাপ – ০০৭

আজও একটা অসম্ভব ঝলমলে একটা দিন। এরকম হলে কেমন যেন আমার বেশ ভাল লাগে। আবহাওয়ার সাথে মানুষের মন এর সম্পর্ক আছে এটা কিছুদিন হল বুঝতে শিখেছি। হয়ত বড় হলাম, আগে এইসব শুনলে মনে হত ভাবের আর জায়গা নাই। গত ১ সপ্তাহ ধরে আমি সারাদিন শুয়ে থাকি। খাওয়ার জন্য ছাড়া উঠি না, মানে উঠতে পারি না। পায়ে ব্যাথাটা বাড়তেই ছিল। গতকাল আমার ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কথা ছিল।

বিস্তারিত»

আওয়ামী লীগ কি পারবে, গণতন্ত্রের ভবিষ্যত কি?

আওয়ামী লীগ কি পারবে? সেনা কর্মকর্তা হত্যাযজ্ঞের যথার্থ তদন্ত ও বিচার হবে কি? যুদ্ধাপরাধের বিচার কি আদৌ হবে? দেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যত কি?

এমন সব নানা প্রশ্ন মানুষের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। এসব প্রশ্নের কোনো সুনির্দিষ্ট জবাব আমার কাছে নেই। আমি জানি না সংশ্লিষ্টরা খুব নিশ্চিতভাবে বলতে পারবেন কিনা। কিন্তু আওয়ামী লীগের অনেক সাংসদ-নেতাও আস্থার সঙ্গে জোরালোভাবে এসব প্রশ্নের জবাব দিতে পারছেন না।

দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি সংখ্যাগরিষ্টতা নিয়ে ক্ষমতায় আসার অল্প সময়ের মধ্যে একের পর এক সংকটের মুখে পড়ছে তথাকথিত মহাজোট ও প্রকৃতপক্ষে আওয়ামী লীগ সরকার।

বিস্তারিত»

লোডশেডিং,মশা,ব্রডব্যান্ড আর খেলা দেখা।

শিরোনামটা বেশি বড়ই হয়ে গেলো মনে হচ্ছে।কি আর করা!এই কয়টা জিনিশ গতো কয়েকদিন আমার কাল হয়ে দাড়াইছে।আস্তে আস্তে সব বলতেছি।
গতকা্লকের কাহিনী শুনলেই আমার মনে হয় সব কিছু ক্লিয়ার হয়ে যাবে।আমার গতকাল্কে রাতে একটা টিউশনি ছিলো।পড়ায় টরায় ৮ টার দিকে বাসায় আসলাম।এসে দেখি মাশাল্লাহ!লোডশেডিং চলতেছে!

বিস্তারিত»

জাগো নারী জাগো বহ্নিশিখা

একসময় ছিল ক্যাডেট কলেজ মানেই পুরুষরাজ্য। শিক্ষার্থী পুরুষ, শিক্ষক পুরুষ- যেদিকে চোখ যায় শুধুই পুরুষ, সে বালক হোক, যুবক হোক বা প্রবীণ। আমরা ছিলাম সেই যুগের।

তারপর এরকম একটি-একাধিক নারীরাজ্যও তৈরি হলো। তবে তারা কিছু পুরুষ শিক্ষক, কর্মকর্তা ওই রাজ্য পেত। আর পুরুষরাজ্যেও শিক্ষক হিসাবে কিছু নারীর অনুপ্রবেশ ঘটলো সময়ের দাবিতে। এই যুগের প্রডাক্ট হলো সিসিবির অধিকাংশ ব্লগাররা।

ফলে ক্যাডেট কলেজে নারী দিবস মানে কলেজের বিশেষ বিশেষ দিনগুলোতে শিক্ষকদের স্ত্রী-কন্যাদের চকিত দেখা আর পেরেন্টস ডে’গুলো।

বিস্তারিত»

মার্চের পাঁচঃ স্মৃতিভার এবং বিপ্রতীপ বাস্তবতায় আমার সুখ

অনেকের কোন কিছু হয়ে ওঠা হয় না। অনেকে সেটা শুরুতেই বুঝে যায় যে তাদের কিছু হয়ে ওঠা হবে না। তখন তারা একধরনের হাল ছেড়ে দেয়া অনুভবে ভাসতে থাকে। তারপরে একটা সময়ে সেই এলিয়ে পড়া অনুভূতিটাই তাদেরকে অভ্যস্ত করে ফেলে দৈনন্দিন ঘটনাবলীতে। তারা বুঝে ফেলে যে এই কোন কিছু না হয়ে ওঠা, কোনকিছু না করে ফেলাটাই একটা বড়ো কঠিন কাজ। এবং এরকম ক্রিয়াটি সুসম্পন্ন হলে তারা তৃপ্ত হয়।

বিস্তারিত»

কি পড়ছি, কি দেখছি, কি শুনছি আর কি ভাবছি-১

কি পড়ছি: এবারে বই মেলায় যাই শেষ দিন । ভাবতেই পারি না বই মেলা হচ্ছে আর আমি যাইনি। এক সময় তো বই মেলাতেই পড়ে থাকতাম। বই কেনা আমার নেশা। এই প্রথম মনে হয় বই মেলা থেকে জাফর ইকবালের কোনো বই কেনা হল না। এই আফসুসটা থেকে গেল। বই কেনা হল। আর উপহার পেলাম নজরুলের লেখা বইটি। নজরুল আর ওর বউ নুপুর দুজনে মিলে বইটা দিল।

বিস্তারিত»

মার্চের দুইঃ স্কুল ভ্যান, শোকমোচনের অপর পাতা

প্রতিদিন আমার যাত্রাপথের সময়টুকু আমি খুব অনুভব করি।

কিছুদিন আগেও ঝাঁ ঝাঁ রোদ ছিল না, বেশ মোলায়েম একটা বাতাস থাকতো, অনেক সময় আকাশ ঘন ধূসর হয়ে থাকতো আর সাথে একটা শীতল বাতাসও বইতো, আমার খুব ভাল লাগতো। এখন সেরকম নাই, শুষ্ক বাতাস ডাইনির মতো উড়ে বেড়ায়, সাথে চড়চড়ে রোদ! চামড়া পুড়িয়ে রোদের ঝাঁজ মাংশে গেঁথে যায় বলে আমি শিহরিত হই, যদিও এমন শিহরণে ক্রমশ মজে থাকা যায় না!

বিস্তারিত»