একজন কবির মৃত্যু ও নীল বোতাম

একজন কবির মৃত্যু ও নীল বোতাম

পশ্চিমে তেমনি করে ধূসর মেঘ জমে
আগের মত সকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা আসে
ফাগুনের বাতাসে আমের বোলের মিষ্টি সুবাস,
সবই আছে পুরাতন আগের মত
শুধু নেই তুমি।

তুমি নেই বলে
রংধনুর রঙ আজ বিবর্ণ,
রঙচটা আমার বহু পুরনো জামার মত।

তুমি নেই বলে
আমার সারা দেহে হাসের মত পালক,

বিস্তারিত»

বাংলাদেশ বিষয়ক সভা: যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং জবাবদিহিতা প্রসঙ্গে মতবিনিময়

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের প্রসিকিউটর এডভোকেট জেয়াদ-আল-মালুম সম্প্রতি ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের কয়েকজন সম্মানিত সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির সামনে একাত্তরের মানবতা বিরোধী বিচার সংক্রান্ত কর্মকান্ড নিয়ে একটি বক্তব্য পেশ করেন। তার বক্তব্যে তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল কিভাবে তদন্ত ও বিচারের উন্নত মানদন্ডের নীতিসমুহ পূঙ্খানুপূঙ্খ অনুসরণ করে তা বর্ণনা করেন। আইসিএসএফ এর অনুবাদ টিম ইংরেজিতে দেওয়া বক্তৃতাটি বাংলায় অনুবাদ করে। যুদ্ধাপরাধীরা এবং তাদের সমর্থনকারী দলগুলোর প্রতিনিয়ত বিচারের মান নিয়ে করা মিথ্যাচারে যারা বিচার ব্যবস্থা নিয়ে সংশয়ী এবং একই সাথে যারা পুরো পক্রিয়া সম্পর্কে ধারণা পেতে চান লেখাটি তাদের কাজে লাগবে বলে আমাদের বিশ্বাস।

বিস্তারিত»

অমরত্ব চাই না, শুধু মানুষ হতে চাই

যদি এমন হয়,
আমারে ভেঙ্গে দিলে হবে পৃথিবী হবে উন্মাতাল
আমারে শৃংখল পড়ালে মুক্তির ঘ্রাণে পাগল-পারা হবে এই নিখিল
আমারে চুরমার করে দিয়ে তোমরা হবে মুক্ত বিহংগ
পৃথিবীর সব শোষণের হবে পরাজয় ।

যদি এমন হয়,
আমার দু’চোখে বাঁধন পড়িয়ে তোমরা সবে দেখবে
অন্তরীক্ষের অপরুপ সুধা
আমার কর্ণকুহরে ঢেলে দিয়ে সীসা
তোমরা সবে শুনবে মহাপুরুষের অমিয় সব বাণী
আমায় ঘ্রাণহীন করে করে সবাই মেখে নেবে তোমরা
হিজল পাতার  আর শরতের বুনো মেঘের  ঘ্রাণ
আমাকে নির্বাক করে দিয়ে তোমরা সগর্জনে বলে উঠবে
অমরত্ব চাই না,

বিস্তারিত»

মাস্ফ্যুবাবুর প্রত্যাবর্তন-২

ঠিক করেছিলাম আমার এই ব্লগের নাম পেশাগত জীবনের সাথে মিলিয়ে কিছু রাখব।কিন্তু পরবর্তীতে মনে হল সিসিবিতে তো আমি আমার পেশার পরিচয়ে আসিনি,এখানে এসেছি আমার ক্যাডেট পরিচয়ের সুবাদে।তাছাড়া এটি যেহেতু ব্লগ,নিজের ব্যক্তিগত কথাবার্তাও অবধারিতভাবে চলে এসেছে(যথারীতি পাঠকের বিরক্তির উদ্রেগ ঘটিয়…)।কাজেই,এখানে আমি যে নামে ”বিখ্যাত”(??!!) আমার সিরিজটি সে নামেই চলুক!

১ বছর মৌলিক প্রশিক্ষণ শেষে প্রত্যেক সিনিয়র পুলিশ অফিসারকে ছয় মাসের জন্যে বাস্তব প্রশিক্ষণ নিতে হয় যে কোন একটি জেলায়।আমার ক্ষেত্রে এই জেলাটি চুয়াডাঙ্গা হওয়ায় শুরুতেই একজনকে ফোন দিয়েছিলাম,কারণ তাঁর বাড়ি চুয়াডাঙ্গায়।মানুষটি এমন একজন,যাকে ছেলেবেলা থেকেই হিরো হিসেবে জেনেছি।সদাহাস্য এই মানুষটি আমার দেখা সেরা ক্যাডেটদের একজন।এই মানুষটি পারতেননা এমন কিছু আমি ক্যাডেট কলেজে দেখিনি।প্রতিটি খেলায় আক্ষরিক অর্থেই তিনি সেরাদের সেরা ছিলেন।ক্লাস সেভেনে প্রতিদিন সকাল বেলায় তাঁকে ঘুম থেকে ডেকে দেয়ার মাধ্যমে যে সম্পর্কের শুরু,সেই ১৯৯৭ সাল থেকে আজ ২০১২ সালে সেই সম্পর্ক কমে তো নি-ই বরং ঘনীভূত হয়েছে।এই মানুষটিকে নিয়ে হাজার হাজার গল্প শুধু আমার নয়,তাঁর সময়ে সবগুলো ক্যাডেট কলেজের প্রায় প্রত্যেকটি ক্যাডেটেরই থাকার কথা।

বিস্তারিত»