প্রথমেই বলে নিচ্ছি মুভি নিয়ে তেমন একটা লেখিনি, মাঝে মাঝে দুই চাইর লাইন,বলার মত কিছু না। কিন্তু এই ছবিটা দেখে আর লোভ সামলাতে পারলাম না একটা রিভিউ লেখার।
ছবিটির নাম অর। মূল চরিত্রে অভিনয় করেছে একটি মেয়ে। মেয়েটির নামেই সিনেমার শিরোনাম। ছবিটি একটি ইজরাইলি ছবি।
সিনেমা একটা পরিবারকে ঘিরে জন্ম নিয়েছে,খুব স্বাভাবিক,সহজ ও বাস্তব কাহিনী। অন্য ভাষার চলচিত্র হলেও আপনার বুঝতে সমস্যা হবে না এক ফোটাও।
আত্মকথন
খুবই সাধারণ একটা ক্যাডেট ছিলাম আমি।
এমন কিছু করে আসতে পারিনি,
যাতে কলেজ আমাকে মনে রাখবে সারাজীবন।
ছিলাম না সময় কাপানো কোন এথলেট,
যাদের কীর্তিতে আজও কলেজ মুখর।
কিংবা কোন দুর্দান্ত স্টেজ পারফর্মার,
রিহার্সালের সময় এখনো যাদের নাম আসে।
এমন কোন ভালো ছাত্র ছিলাম না,
যাদের গল্প আজীবন করে বেড়ায় স্যারেরা।
প্রিফেক্টও ছিলাম না আমি,
তাই অনার বোর্ডেও নাম থাকার প্রশ্ন নেই।
“নগর সভ্যতা”
“নগর সভ্যতা”
হে নগর –
সভ্যতার নিশান দিগ্বিদিক উড়িয়ে
আজ তুমি তিলোত্তমা,
লাল-নীল এই শহরে তুমি আজ
অপ্সরা- তব দেহে মেখে নিয়ে মৃদু লাজ
সুরম্য দালান আর অট্টালিকা-প্রাসাদ মাঝে
করিছ মানবের জয়গান।
হায়, তবে ভুলিছ বসি
ঐ প্রাসাদ-পরে ঢাকিয়াছ যারে
ছায়াময় সে কোণে
জড়াজড়ি করে বাস শত শত
মানুষ-রূপী দ্বিপদের –
বিস্তারিত»ভালবাসার মানুষ
এখন কত দিবস হয়েছে।ভালবাসা দিবস, মা দিবস, বাবা দিবস। এসব আমাদের দিনগুলিতে ছিলনা। খুবই সাদা মাটা ছিল আমাদের দিনগুলি। প্রকৃতি হয়তো কিছু ‘সোনার মানুষ’ সৃষ্ট করে আমাদের সেই অভাব ঘুচিয়েছিল ।
ভদ্রলোকের সাথে প্রথম পরিচয় হয় ‘ চৈত্র সংক্রান্তির ‘ দিনে।আমার স্পষ্ট মনে আছে ।মনে থাকার কারনও আছে,বলছি।
১৯৮৮~৮৯ সালের দিকের কথা। অফিসে মন খারাপ করে বসে আছি। এই আধুনিক কালে চৈত্র মাস নিয়ে ব্যবসা জগতের এই ব্যাপারগুলি আর সহ্য হয়?
বিস্তারিত»