বিদ্যুৎ উৎপাদনে স্বনির্ভরতা অর্জন নিয়ে ভাবনা

এই লিখাটা ৬ মার্চ নতুনবার্তায় গিয়েছিল। এখানেও আর্কাইভ করছি।

দেশের একটি প্রধান পত্রিকায় প্রকাশিত আজকের (৫ মার্চ ২০১৪) এক সংবাদে বলা হয়েছে, বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি প্রস্তাবটি গৃহিত হলে দরিদ্র গ্রাহকের মাসিক ব্যয় বাড়বে ১০০ টাকা আর ধনী গ্রাহকের ব্যয় বাড়বে মাত্র ১২ টাকা।

তবে যা বলা হয় নাই, তা হলো, ওই “ধনী” গ্রাহকদের বিল ইউনিট প্রতি আর ১৫ পয়সা করে বাড়ানো হলে তাদের মাসিক ব্যয় “দরিদ্র” গ্রাহকগণের সমান হয়ে যেতো।

বিস্তারিত»

তবু ফিরে ফিরে আসি (হতে পারতো ফেইসবুক, আপাতত সিসিবি)

পাঠক হিসেবে প্রায় প্রতিদিন লগ-ইন করে লেখা ও মন্তব্য পড়ে মন্তব্য করা বড় কষ্টকর। বিশেষ করে নিয়মিত হাতিঘোড়া লেখার অভ্যাস থেকে পাঠকের অবস্থানে নেমে আসলে হাত নিশপিশ করতেই থাকে। সেই অবস্থার চূড়ান্ত অবনতি ঘটে যখন সামাজিক মাদক ফেইসবুকে যাওয়া আসা বন্ধ করে দেয়া হয়। লোক দেখানো হচ্ছেনা। কি ভাবছি বলা হচ্ছে না। কি দেখছি লেখা হচ্ছে না। ছবি তোলা হচ্ছে না। ফেইসবুকে যাওয়া সম্পূর্ণ বন্ধ করেছি।

বিস্তারিত»

হুইসেল

সেবছর অন্যসব বছরের চেয়ে শীত বেশ খানিকটা জাঁকিয়ে পড়েছে। সকালবেলা বিরেন মাস্টারের বাসায় গেলে, শরীর ভাল নেই অজুহাতে মাস্টার ছুটি দিয়ে দেন। এই কড়াল শীতকে অগ্রাহ্য করে বাইরের বাংলো ঘরে ঘণ্টাখানেক ছাত্রকে বিদ্যাশিক্ষা করাবেন না- সেটা জানা ছিল বলেই বিরেন স্যার আমার সবসময়ের প্রিয় শিক্ষক।
সেদিন স্যার আমার পায়ের আওয়াজ শুনেই ভেতর থেকে বলে উঠেছিলেন-

-এই ঠাণ্ডায় বাইরে কি রে? যা ঘরে গিয়ে লেপের নিচে ঢুকে ১৩’র ঘরের নামতা মুখস্ত কর।

বিস্তারিত»