টিটোর গল্প, বউ কথা কও-

‘সবচেয়ে ভালো…/ পছন্দের/ শক্তিশালী…’ এইরকম শর্ত দিয়ে কিছু বেছে নিতে বললে বিপদে পড়ে যাই। এই ব্যাপারগুলো সময়ের সাথে বারবার বদলে যায়। আজ এটা ভালো লাগলো, কাল হয়তো অন্যটা।
তবু মাঝে মাঝে অল্প কিছু লেখা মনে খুব দাগ কেটে যায়। বদলে যাবার তালিকায় ওরা আর থাকে না তখন, বরং পাহাড়ের মতন অবিচল থেকে মনের ভেতর একটা জায়গা করে নেয়।

একাত্তর নিয়ে সবচেয়ে শক্তিশালী লেখা বেছে নিতে বললে আমি তাই চোখ বুজে আহমদ ছফা-র ওঙ্কার তুলে নিবো।

বিস্তারিত»

সোফির জগৎ

সোফির জগতের কথা প্রথম শুনেছিলাম ২০০৪ সালে। এক শনিবার, এসেম্বলিতে প্রিন্সিপাল তার বক্তৃতায় বলেছিলেন। নরওয়েজীয় ভাষায় মূল বইটির নাম “সোফিস ভার্ডেন”, লেখক ইয়স্তেন গার্ডার। পলেট মোলারকৃত ইংরেজি অনুবাদের নাম “সোফিস ওয়ার্ল্ড”। আর ইংরেজি থেকে বাংলা করেছেন জি এইচ হাবিব, নাম দিয়েছেন “সোফির জগৎ”। জি এইচ হাবীব আমাদের কলেজের (মির্জাপুর) প্রাক্তন ছাত্র, প্রথমে মনে হয়েছিল বিশেষভাবে এই বইয়ের নাম বলার কারণ বোধহয় এটাই। পরে কলেজ লাইব্রেরিতে বই হাতে নিয়ে দেখি,

বিস্তারিত»

গাধা জহির, মাস্তান রাজিব- শেষ পর্ব

গাধা জহির, মাস্তান রাজিব-১
গাধা জহির, মাস্তান রাজিব-২
গাধা জহির, মাস্তান রাজিব-৩
গাধা জহির, মাস্তান রাজিব-৪
গাধা জহির, মাস্তান রাজিব-৫

রাজিব
আমরা পুলিশের কাছে যাব।
এসো আমিই পুলিশের লোক।
কিন্তু আমরা সত্যি সত্যি পুলিশের কাছে যেতে চাই।
আমি সত্যি সত্যিই পুলিশ।
জহির বোকার মতো জিজ্ঞেস করে,

বিস্তারিত»

পাবলিক এক্সজামিনেশনঃ ক্যাডেট কলেজ ভার্সান

এইচ.এস.সি.

আমাদের এইচ.এস.সি. পরীক্ষার সময় এডজুট্যান্টের শুরু হইল বিরাট তৎপরতা। চারিদিকে কড়া নজরদারি, ক্লাস টুয়েলেভের পোলাপান কই যায়, কি করে। আমাদের সিনিয়ার ব্যাচের কয়েকজন এইচ.এস.সি.-র সময় কলেজ পালাইছিলেন। চোর পালানোর পরে বুদ্ধি বাড়ে কিনা, এডজুট্যান্ট স্যারেরও বাড়ছিল। ফলাফল হইল গিয়া, আমাদের বিড়ির সাপ্লাই গেল বন্ধ হয়া। বই ছাড়া পরীক্ষা দিতে পারুম, বিড়ি ছাড়া অসম্ভব। প্রিপারেশন নিমু ক্যামতে! আল্লাহ চান নাই আমাদের পরীক্ষা খারাপ হোক,

বিস্তারিত»

মন্তব্যে “জবাব দিন” অপশনটি নিস্ক্রিয় থাকা প্রসংগে

সার্ভার জটিলতার কারণে মন্তব্য সেকশনের “জবাব দিন” অপশনটি বর্তমানে অকার্যকর আছে। ।
আমরা চেষ্টা করছি খুব শিগগিরই অপশনটি সক্রিয় করার জন্য। এছাড়া সিসিবি’র সম্মানিত সদস্যরা অন্য কোন সমস্যার সম্মুখীন হলেও আমাদেরকে এখানে জানাতে পারেন।
সাময়িক এ অসুবিধার জন্য আমরা একান্তভাবে দু:খিত।
পুনশ্চঃ আরেকবার সদস্যদের নামের পাশে কলেজে অবস্থান সময়কাল উল্লেখ করার অনুরোধ করা হলো।
ধন্যবাদ।

বিস্তারিত»

রেটিং, শেষ পর্ব

(১। কয়েকদিন থেকেই মনটা অন্ধকার হয়ে আছে। ব্লগে আসি আর চলে যাই। কমেন্ট করতে মন চায় না। কিছু ভালো লাগে না, লক্ষন খুব খারাপ।
২। লেখাটা লিখেছিলাম সচলায়তনের জন্য। আমার ৪/৫ মাস ব্লগিং জীবনের শুরুটা সচলায়তন দিয়ে। সিসিবি এর দেখা পাবার পর সচল এর প্রয়োজন ফুরিয়েছে। তাই পোষ্টটা এখানে টেনে আনলাম। দেখি পোলাপাইনের কথা বার্তা শু্নে মুড ঠিক হয় কিনা)

খুব কাছের বন্ধু বলতে যা বুঝায় আমার সাথে জাফর এর সম্পর্ক সে রকম।

বিস্তারিত»

নপুংসকের আত্মকথন

বিশেষ কারণে ( :gulli: ) এই লেখাটি উত্সর্গ করা হলো IUTর তুহিনকে (আমাদের অতি পরিচিত কুচ্ছিত হাঁসের ছানা)।

কেমন আছো মেয়ে?
খামের গায়ে ঠিকানা দেখে চিনতে পারোনি নিশ্চয়?
আমি এখন অনেক উঠেছি,
ঢের বেড়েছি বিত্তভবে।

তোমার কী খবর?
বড় ছেলেটা ইস্কুলে যেতে শুরু করলো কি?
আর মেয়েটা?
আমার কোলে উঠেই যার কান্না থেমে গেছিল?
সকলেই ভালো থাকুক
এই আমার প্রার্থনা।

বিস্তারিত»

নর সুন্দর

সানাউল্লাহ ভাইয়ের চুল নিয়ে মন্তব্য ধরে কামরুলের সম্ভুদা’র চুল কাটা’র প্রসঙ্গেই আমার এই লেখাটি লেখার ইচ্ছে জাগলো। ঘটনাটি আমার দুই বন্ধুকে কেন্দ্র করে। দুজনেই ছিলো শরীয়তউল্লাহ হাউসে। ঘটনাটি ছিল বোধ হয় আমরা যখন ক্লাশ নাইনে পড়ি তখনকার। কলেজে আমরা এমন একটা বয়স পার করে এসেছি যেটা হলো কৈশোর এবং যৌবনের সন্ধিঃক্ষন। এই বয়সটা বড়ই জটিল। এই বয়সে সবাই একটু নিজেকে আলাদা করে ভাবার চেষ্টা করে।

বিস্তারিত»

ছাপার আগে-১

[বহুদিন পর আবার অনুরোধে ঢেকি গিলছি। ফলাফল একটি ফান ম্যাগাজিনে আবারো লিখতে শুরু করেছি। ভাবছি লেখাগুলি চামে এই ব্লগে শেয়ার করব, প্রকাশের আগে]

আহা! মেলামাইনের কি সোয়াদ!

১.
ইত্যাদিতে দেখেছিলাম একবার এক ভদ্রলোক কচ কচ করে কাচ খাচ্ছেন। কাচ সম্পর্কে আমার ধারণা সেদিনই কাচের টুকরার মত ভেঙে যায়। কাচ খুবই সেনসেটিভ জিনিস। তার সাথে একটু আধটু ইতরামি করলেই রক্তারক্তি কান্ড ঘটে যায়।

বিস্তারিত»

অনুঘটনা-২

ছোটখাট কিছু ঘটনা নিয়ে আগে একটা লেখা দিয়েছিলাম। অনুঘটনা-১ আজ কিছু লেখতে গিয়ে দেখি কিছু মনে পড়ছেনা।ক্যাডেট কলেজের সব কাহিনী বলা হয়ে গেছে। ছোটখাট ২/১ খানা বাকি আছে।

আমরা কলেজে ঢুকেছিলাম ৪ঠা জুন।সেদিন ছিল মঙ্গলবার। আমাদের কলেজে মঙ্গলবার রাতের মেনু ছিল রুটি আর সাথে গরুর মাংস।আমরা প্রথমদিন ডিনারে ডাইনিং হলে গিয়ে দেখি ভাত নাই। বাসায় থাকতে দিনে দুইবার ভাত খাওয়া হবে না সেটা কখনো চিন্তা করিনি।

বিস্তারিত»

স্বপ্নের অনেকগুলো দিন

কয়েকদিন ধরেই ভাবছিলাম লিখব, মাগার কি নিয়ে লিখব এইটা বুইঝা উঠতে পারতেছিলাম না। এইমাত্র কামরুল এর সাথে অনলাইন এ কথা হচ্ছিলো। অফিসে বইসা অর ব্লগ পরতাছিলাম আর ভাবতাসিলাম কি লিখি। শেষ পর্যন্ত অর টাইটেলটাই চুরি করলাম (একটু পরিবর্তন কইরা আরকি, আবার কপিরাইট আইনে মামলা না খাই)। তবে উলটাপালটা লেখার সম্ভাবনাই বেশি। পাঠক সাবধান!

কামরুল এর লেখা দেইক্ষা মনে পরলো এমন স্বপ্নতো আমিও মেলা দেহি।

বিস্তারিত»

কিংবদন্তি’র কথা-১

লে. কর্নেল সোহরাব আলি তালুকদার নামটা আমাদের ,মানে সিলেটের ক্যাডেটদের কাছে প্রায় কিংবদন্তির মতো। কিংবদন্তি সাধারনত ইতিবাচক অর্থে বলা হয়। এই ক্ষেত্রে অবশ্য উল্টা। তিনি এমন একজন ছিলেন যে তার সময়ে প্রিন্সিপাল হিসাবে তিনি একাই কলেজ দাবড়িয়ে বেড়াতেন আর বাকি সব প্রাণী ছিল সাধারণ দর্শক মাত্র। কামরুল ভাই যেমন আগেই বলেছেন তার নাম শুনলে ক্যাডেটে-স্যারে এক ঘাটে জল খেতো।
কিন্ত ভুলে গেলে চলবে না আমরা ক্যাডেট।

বিস্তারিত»

আখেরি আবজাব…

০১. দুপুরে রেস্ট টাইমে রুম ক্রিকেট চলাকালে হঠাৎই কলেজ ডিউটি মাস্টার এর আগমনে সবাই যে যেভাবে পারলো লুকিয়ে পড়ছে। কেউ ঘুমের ভান করে পড়ে আছে, কেউ সাবান নিয়ে ঢুলু ঢুলু চোখ বানিয়ে টয়লেটের দিকে রওনা দিয়েছে। শুধু হোসেন নামাযে দাঁড়িয়েছে। এবং সে’ই ধরা পড়লো শুধু। বেচারা তাড়াহুড়ায় স্লিপিং শার্টের সাথে হাফপ্যান্ট পড়ে বেশ মনোযোগ দিয়ে মুনাজাত করছিলো।

০২. মাগরিবের নামায শেষে ইভনিং প্রেপে যাওয়ার জন্য হাউসের সিড়ির সামনে এসে ডিউটি ক্যাডেটের খুব খুব জোরে জোরে হুইসেল দিচ্ছে।

বিস্তারিত»

আবোল তাবোল

কলেজে থাকতে কিছু সাহিত্য চর্চা করার চেষ্টা করতাম। কলেজ থেকে বের হয়ে সেগুলো সব বন্ধ ছিলো। ধন্যবাদ সিসিবি কে। আবার লেখা পড়া বা লেখার চেষ্টা করতে পারছি। বিভিন্ন সাহিত্য সাইট গূলো ঘাটাঘাটি করার অভ্যাসটা আবার কিছুটা ফিরে আসছে। সেদিন এরকম ১ টা সাইট এ কিছু খুব সুন্দর লাইন পেলাম। ভাবলাম সবার সাথে শেয়ার করা যায়। প্রথমে ভেবেছিলাম, অনুবাদ করে দেই। পরে দেখলাম আমি অনুবাদ করলে মূল ফিলিংস টা থাকবে না (আমি তো আর তারেক না)।

বিস্তারিত»

কেমন দেখলাম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ ঘুরে এলাম। প্রায় দু’টি মাস ধরে দেখলাম আমার দেশকে; বড় আবেগে, বড় উচ্ছাসে।

প্রবাসে যারা আছেন, দেশের প্রতি তাদের টানটা বোধকরি বেশ বেশিই থাকে। দেশকে তারা মিস করেন বেশি, তাই দেশের মাটিতে পা দিতেই ফিলিংসে উথলে পড়ে তাদের।
আমিও তাদেরই একজন। এক বছর পর দেশে গিয়ে তাই দেশপ্রেমের জোয়ারে ভেসে যাচ্ছিলাম যেন। ঢাকার রাস্তায় নিঃসংকোচে ঘুরে বেড়িয়েছি দিবানিশি, সবুজ শ্যামল দেশটাকে নিয়ে যত্রতত্র ভেবেছি,

বিস্তারিত»