আবোল তাবোল

কলেজে থাকতে কিছু সাহিত্য চর্চা করার চেষ্টা করতাম। কলেজ থেকে বের হয়ে সেগুলো সব বন্ধ ছিলো। ধন্যবাদ সিসিবি কে। আবার লেখা পড়া বা লেখার চেষ্টা করতে পারছি। বিভিন্ন সাহিত্য সাইট গূলো ঘাটাঘাটি করার অভ্যাসটা আবার কিছুটা ফিরে আসছে। সেদিন এরকম ১ টা সাইট এ কিছু খুব সুন্দর লাইন পেলাম। ভাবলাম সবার সাথে শেয়ার করা যায়। প্রথমে ভেবেছিলাম, অনুবাদ করে দেই। পরে দেখলাম আমি অনুবাদ করলে মূল ফিলিংস টা থাকবে না (আমি তো আর তারেক না)।

বিস্তারিত»

কেমন দেখলাম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ ঘুরে এলাম। প্রায় দু’টি মাস ধরে দেখলাম আমার দেশকে; বড় আবেগে, বড় উচ্ছাসে।

প্রবাসে যারা আছেন, দেশের প্রতি তাদের টানটা বোধকরি বেশ বেশিই থাকে। দেশকে তারা মিস করেন বেশি, তাই দেশের মাটিতে পা দিতেই ফিলিংসে উথলে পড়ে তাদের।
আমিও তাদেরই একজন। এক বছর পর দেশে গিয়ে তাই দেশপ্রেমের জোয়ারে ভেসে যাচ্ছিলাম যেন। ঢাকার রাস্তায় নিঃসংকোচে ঘুরে বেড়িয়েছি দিবানিশি, সবুজ শ্যামল দেশটাকে নিয়ে যত্রতত্র ভেবেছি,

বিস্তারিত»

ব্লগের সবচেয়ে বুড়া সদস্য!!

কামরুল আমাকে ‘বুড়া’ বলেছে। আসলেও আমার চুল বেশিরভাগ পাকা। বয়সও কম হলো না, ৪৬। আমাকে ও বুড়া বলতেই পারে। এই বুড়া বয়সে ব্লগাচ্ছি! নিজেকে নিয়েই মাঝেমধ্যে অবাক হয়ে যাই। নইলে এই সময়ে এসে সংবাদপত্র ছেড়ে রেডিও স্টেশন সামলাতে বসেছি?

জীবনে অনেক কিছুই অল্প বয়সে করেছি। ১৪ বছর বয়স থেকে সিগেরেট খাওয়া! ১৮-১৯ বছর বয়সে রাজনীতি। ২০ বছর বয়স থেকে সাংবাদিকতা। ২৩ বছর বয়সে বিয়ে।

বিস্তারিত»

প্রসংগ – শূন্যতার রং

বিএমএ তে ফার্ষ্ট টার্মার হিসেবে দিনাতিপাত করা খুবই কষ্টের একটা কাজ। একেকটা দিন যায়, আর যেন মনে হয় একদিন আয়ু বেড়েছে। ফার্ষ্ট টার্মাররা যেন মানুষ তো না-ই, এমনকি গরু ছাগলের চেয়েও অধম। সেকেন্ড টার্মার থেকে ফাইনাল টার্মার, কারো হয়তো মন ভালো লাগছেনা কিংবা কিছু করার নেই, ফার্ষ্ট টার্মারদের ফন-ইন করে কিছুক্ষণ রগড়া দিয়ে মন ভালো করে যান। কত জন যে কত ভাবে পাঙ্গা দিয়ে গেছেন তার হিসেব নেই।

বিস্তারিত»

শুন্যতার রং

প্রিয় আহসান,

ব্লগে মামুনের কথা বলার জন্য তোমাকে কেন বেছে নিলাম এই প্রশ্ন তুমি আমাকে করতেই পারো। আমার কাছে সুনির্দিষ্ট কোন উত্তর কিন্তু নেই। একটা কারন হতে পারে, ব্লগে তুমিই একমাত্র, যার সংগে মামুনের যোগাযোগ হবার ক্ষীন হলেও একটা সম্ভাবনা আছে। আমার হিসাবে তুমি ৩৫ অথবা ৩৬ লংকোর্সের, ৩৮ এর পরে না নিশ্চয়ই, মামুন ছিল ৩৪ লংকোর্সে, আদি বাড়ি ময়মনসিংহ, ফর্সা, লম্বা করে,

বিস্তারিত»

একদিন স্বপ্নের দিন

আমার স্বপ্নগুলো সব সময় কেমন যেন আজব ধরনের হয়।

স্বপ্ন মানে ঘুমানোর পর যে স্বপ্ন দেখি সেই স্বপ্ন। আমি একদিন আব্বাস কিয়ারোস্তমির মতো ফিল্ম মেকার হবো, জীবনের সেই স্বপ্ন না।
আজব হয় কারন কেমন করে যেনো ঘুরে ফিরে সব স্বপ্ন ক্যাডেট কলেজে গিয়ে শেষ হয়। এমনকি ক্যাডেট কলেজ থেকে বেরিয়ে আসার এতোদিন পরেও আমার অনেক স্বপ্ন শুরুই হয় ক্যাডেট কলেজে।
অনেকে বিশ্বাস করবে না,

বিস্তারিত»

আবজাব ০১

০১. আন্থঃ হাউস বিতর্ক প্রতিযোগিতা চলছে। তখন যুক্তি-তর্কের মাঝখানে প্রতিপক্ষকে লক্ষ্য করে ‘সত্যিই সেলুকাস, কি বিচিত্র এই প্রতিপক্ষ’ বলাটা অনেকটা কমন একটা ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তো তুমুল তর্কের যুক্তিখন্ডনের সময়, প্রতিপক্ষের অসাড় যুক্তির তোড়েই কিনা, আমাদের হাউসের এক তার্কিক প্রতিপক্ষকে উদ্দেশ্যে এই মোক্ষম ডায়লগটা দিতে গিয়ে গমগমে গলায় ব্যাপক তাচ্ছিল্যের সাথে বলে উঠলো, ‘সত্যিই প্রতিপক্ষ, কি বিচিত্র এই সেলুকাস’ !!

০২. ক্লাশ সেভেনের ঘটনা,

বিস্তারিত»

গাধা জহির, মাস্তান রাজিব-৫

গাধা জহির, মাস্তান রাজিব-১
গাধা জহির, মাস্তান রাজিব-২
গাধা জহির, মাস্তান রাজিব-৩
গাধা জহির, মাস্তান রাজিব-৪

রাজিব
ইরফান বলল, বাচ্চারা তোমাদের খুবই দুর্ভাগ্য যে তোমাদের বাবা-মারা তোমাদের নিতে আসতে রাজি নন। এখন তোমাদের বিদেশে বিক্রি করা ছাড়া আমার হাতে আর কোনো উপায় আপাতত নেই।
ভুঁড়িওয়ালা হাসে। ভুঁড়ি দোলে। সে বলে,

বিস্তারিত»

নীল

লোকটা আমার দিকে ভাঙাচোরা একটা হাসি নিয়ে তাকাল।
আমি কিছুটা বিরক্ত হলাম। দুপুর একটা থেকে আড়াইটা- এই দুই ঘণ্টা- আমার একার। এই সময় আমি আমার অফিসের পাশে ছোট্ট রুমটায় কাটাই। রুমে একটা ডিভাইন খাটে- আধশোয়া হয়ে টিভির দিকে তাকিয়ে থাকি। সবাই জানে- অতিরিক্ত জরুরী কোন কাজেও এই সময় আমাকে বিরক্ত করা যাবে না।
কিন্তু আমার কোম্পানীতে একদল গাধা কাজ করে। গাধাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় গাধা হলো- আমার সেক্রেটারী নিশাত।

বিস্তারিত»

দুই প্রজন্মের গালগল্প

বোডেন্‌সে হ্রদটা জার্মানি, সুইজারল্যান্ড আর অস্ট্রিয়া, এই তিন দেশেরই কিছু জায়গা নিয়ে নিয়েছে। ইংরেজিতে এটাকে “লেক কনস্টান্স” ডাকা হয়। বিশাল এই হ্রদের একটা দ্বীপই আমার এ লেখার বিষয়বস্তু। কথাটা পুরো ঠিক হল না! আসলে আমি শুধু লিন্ডাউ দ্বীপের একটা উৎসব নিয়ে লিখবো, বিজ্ঞান উৎসব। উৎসবের নাম “লিন্ডাউ নোবেল সম্মেলন”। এই বিষয় বেছে নেয়ারও কারণ আছে। এ বছর বাংলাদেশ থেকে তিনজন এই সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন যাদের মধ্যে একজন হলেন আমাদের “ওমর ভাই”

বিস্তারিত»

না বলা কথা……..১

আমার নাড়ি অনেক পাতলা। সব কথা না বলে থাকতে পারিনা। সি.সি.বি পড়ি আর ভাবি….আরে, আমারতো অনেক না বলা কাহিনী আছে। যা কাউকে না বলে, এতদিন কিভাবে থাকলাম? এখনতো ক্লাশমেটদের কে ঠিকমত কাছে পাওয়া যায়না, সবাই অনেক ব্যাস্ত…। তাই এখানেই বলি আর কি…
সর্ষের ফুল দেখা জিনিসটা মুলত দুইজনের কাছে দুইরকম। ১) মৌমাছির কাছে মধুর উৎস, আর ২) মানুষের কাছে মধু বের হয়ে যাবার উৎস(ভাইরা দয়া করে অন্য কিছু ভাববেন না !)।

বিস্তারিত»

টুশকি ৫

টুশকি [১] [২] [৩] [৪] [৬]

১. ক্লাস টুয়েলভে ওঠার পর আমাদের ক্লাসের সবার চিকি নাম্বারিং (!) শুরু হল। এক থেকে তিপ্পান্ন পর্যন্ত সবাইকে নাম্বারিং করা হলে তিপ্পান্নতম হবার গৌরব অর্জন করে মঈনুল। এটা জানার পর বাহান্ন নম্বর স্থান অর্জনকারী আহমেদের বড় বড় হাত পা ইত্যাদি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে দুঃখ দুঃখ স্বরে মঈনুলের বক্তব্য,”…আমারে তোরা তিপ্পান্ন নম্বরে দিলি!

বিস্তারিত»

এক ডজন অনুকাব্য, একটা কম


যাবে যাবে করেও
যায়না তবু বশ করা
আমি বলি ভালবাসি
তুমি ভাব মশকরা


মন কেড়েছে উরমিলাই
ওর গানে তাই সুরমিলাই

বিস্তারিত»

কিপ ক্যাডেট কলেজ ক্যাম্পেইন

মূল রচনা – KEEP CADET COLLEGE CAMPAIGN
লেখক – মিনু খাদেম (১৩তম ব্যাচ, এফসিসি)

১. সঙ্গত কারণেই বিশ্বাস করতে বাধ্য হলাম যে, অন্য সবগুলো ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ও বর্তমান ক্যাডেটদের কাউকেই বাংলাদেশে ক্যাডেট কলেজের ইতিহাস সম্পর্ক কিছু জানানো হয়নি। স্বাধীন বাংলাদেশে ক্যাডেট কলেজের অস্তিত্বের ইতিহাস বলার দায়িত্ব কেউই নেয়নি।

২. বাংলাদেশে ক্যাডেট কলেজের বিলোপ ও পুনরাবির্ভাবের ইতিহাস সম্বন্ধে বলতে গেলে ফিরে যেতে হবে ১৯৭২-৭৩ সালের যন্ত্রণাদায়ক দিনগুলোতে।

বিস্তারিত»

আচার০০৩: ফটোব্লগ

নিউফাউন্ডল্যান্ডের বিভিন্ন জায়গায় তোলা। লেখালেখির মাঝে দেখা যাক আলোকচিত্র বৈচিত্র্য আনতে পারে কিনা। ভালো থাকবেন সবাই।

বিস্তারিত»