শিরোনাম নাই!

তোমাদের কোলাহল ছেড়ে-
বহুদূরে যেতে চাই
নোংরা ধ্বংসস্তুপে পঁচতে চাই না আর!
থাকতে চাই না আর-
এই ধূলোর নগরে,
স্বার্থপর কলুষিত পতঙ্গের মত মানুষের মাঝে!

দূষিত শহর ছেড়ে দূরে চলে যাব
আকাশের পথ ধরে,
যেখানে নক্ষত্ররা মরে যায়
লাশ হয়ে থাকা নক্ষত্রের শহরে!

নির্জন একাকিত্বে-
যেখানে কেউ নাই আর,
আমি ছাড়া-সব মিথ্যে!

বিস্তারিত»

A-ve Blood Needed

Dear All

Our friend Morshed’s (BCC-450) father had a fatal road accident yesterday and is admitted to Bangladesh Medical College ICU. He needs blood immediately , blood group: A -ve. I plea to stand by his side those who have A-ve blood group. Contact Morshed @ 01716882606.Thanks.

Regards,

Shafi.

বিস্তারিত»

আমার প্রথম ভালোবাসা

(শুরুর কথাঃ ক্যাডেট কলেজের প্রাতঃরাশে মাথাপিছু পরোটা বরাদ্দ থাকত তিনটা। ক্লাস সেভেনে লিকেলিকে শরীরের পেটরোগা আমি সবগুলো খেতে পারতাম না। ২৯ তম ব্যাচের শ্রদ্ধেয় বড়ভাই ও তৎকালীন টেবিল লিডার আবুল হোসেন ভাই ব্যাপারটি খেয়াল করলেন। ফরমান জারি করলেন, এখন থেকে আমার চারটা খেতে হবে, তার একটা সহ। আমার ভালোবাসার শুরু এখানেই।)

সকালবেলা পিটির পর গোসল সেরে যখন খাকি ড্রেসটা পরতাম মনে হত, দুনিয়া খেয়ে ফেলি।

বিস্তারিত»

এই পথ যেন না শেষ হয়…

দুই হাজারেরও কিছু বেশি দিন ক্যাডেট কলেজে কাটাইয়া আসিবার পরও আমার কেবলই মনে হইতে লাগিলো -ইস, আরেকবার ফিরিয়া গিয়া আরো দুই হাজার দিন থাকিয়া আসিতে পারিলে বেশ হইতো। কিন্তু এই জীবনে তাহা আর হইবার নয়। আমার বুক ফাটিয়া কেবলই কান্দন আসিতে লাগিলো। হায় আমি একি হেরিলাম।

তার পর বহু বৎসর কাটিয়া গিয়াছে। চা বাগান আর পাহাড় ঘেরা সেই ছাপ্পান্ন একর স্থানে থাকিতে আমার দুই কর্ণের উপরে যেইখানে কেশরাজির আভাস মাত্র ছিলোনা,

বিস্তারিত»

১২ সেপ্টেম্বরে মনে পড়ে বন্ধু তোকে…

মনে পড়ে তোকে বন্ধু আমার

জ্ঞান হবার পর থেকেই
আমার ছোট্ট পৃথিবীতে
রাজ্যের দুষ্টুমি আর
ছেলেমানুষির একান্ত সহচর
আমার প্রিয় বন্ধু তুই একজন।

স্কুলে পাশাপাশি বেঞ্চিতে বসে
অংক স্যারের ক্লাসে আমার খাতায়
তোর আঁকা দুর্দান্ত সব স্কেচ গুলি
আজও এতোটাই জীবন্ত যে
মাঝে মাঝে ভুলতে বসি
ক্যালেন্ডারে সময়ের হিসাব।

হাই স্কুলে পা দিয়েই লুকিয়ে
আমাদের প্রথম সিগারেটে টান,

বিস্তারিত»

এম.জি.সি.সি………………২

সে শুধু আশায় বুক বেধে ক্ষান্ত দেয়নি। অন্য কিছু পথও অবলম্বন করা শুরু করলো…যেমন আগে আগে হাউসে এসে হাউসঅফিসে চিঠি স্যারদের আগে চেক করা। হাউসবেয়ারাকে ম্যানেজ করে হাউসমাষ্টারের টেবিলের ড্রয়ার চেক করা….ইত্যাদি। মোট কথা তার পক্ষে যতটুকু করা সম্ভব সে তার শেষ বিন্দু দিয়ে চেষ্টা করেছে। কিন্তু ফলাফল শূণ্য…………………

মাঝে মাঝে তাকে আমরা তার সেই বিখ্যাত I.C.C.L.M এর কাপুনি দেয়া গানটি গায়তে বলতাম,

বিস্তারিত»

নতুন করে জুনিয়র হতে হল !!!!!!!!!!!!!!!!!

আমাদের শাহরিয়ার এর দুরদশা দেখে শিক্ষা পেয়ে গেছি। আর এই ক্যাডেট কলেজ ব্লগে তো এখন রীতিমত ভীত সন্তস্ত্র হয়ে আছি। আল্লাহই জানেন কখন আবার সিনিয়র ভাই এর ডাক পড়ে আর ফল্ট এর জন্য পানিশমেন্ট 🙁 খেতে হয়। কারন কলেজ়ে ক্লাস ইলেভেন :grr: অনেক সিনিয়র ক্লাস হলেও এখানে তো পুরা বাচ্চা। এখন তো ব্লগটাও পোস্ট করতে গিয়ে মনে হচ্ছে এর জন্য কত রকমের পানিশমেন্ট যে খেতে হবে!!!

বিস্তারিত»

ডাইনিং হলের দুই টুকরা……

ক্লাস সেভেন থেকে টুএল্ভ পর্যন্ত ছয় বছরের হাজারটা স্ম্রিতির মধ্যে বিশাল ১টা অংশ জুড়ে আছে ডাইনিং হল। মনে পড়ে ক্লাস সেভেনে ডাইনিং হলটাকে দোযখ মনে হত। কারন জুনিওরদের ফল্ট ধরার পারফেক্ট জায়গা ছিল এটা সিনিওর দের জন্য। কাপা কাপা হাটু নিয়ে ভেতরে ঢুকতাম। বের হয়ে সস্তির ১টা নিঃশবাস ফেলতাম। ধীরে ধীরে এই ডাইনিং হলটাই খুব মজার ১টা জায়গা হয়ে উঠেছিল ক্লাস ইলেভেনে উঠে। আজ ডাইনিং হলের দুটো কাহিনি বলব যেগুলো আমি আমার হোল লাইফ এ কোনদিন ভুল্বনা।

বিস্তারিত»

টার্ণিং পয়েন্ট

পেশাগত কারণে আমাকে এখন শিক্ষক বললে ভূল হবেনা। বিভিন্ন সময়ে নানা বিষয়ে আমি আমার স্টুডেন্টদেরকে বিভিন্ন অভিজ্ঞতার আলোকে শিক্ষা দিতে পছন্দ করি, এবং পারতঃপক্ষে অভিজ্ঞতাগুলো আমার নিজের জীবন থেকেই নিয়ে থাকি। ব্যাপারটা অনেকেরই হয়ত পছন্দ না। অনেকের এটা মনে করাও স্বাভাবিক যে আমি নিজেকে বেশ বড় কিছু হিসেবে জাহির করতে চাচ্ছি কিংবা নিজের ঢোল নিজেই পিটাচ্ছি। কিন্তু এরকমটা করার পিছনে আমার নিজস্ব একটা যুক্তি আছে।

বিস্তারিত»

প্রাপ্তবয়ষ্ক – ২

ত্যাঁদড় সব পোলাপাইনের অত্যাচার নাকি উৎসাহ পাইয়া কিঞ্চিত কাম ফাকি দিয়া আবার লিখিতে বসিলাম। তাছাড়া এই মাত্র একখানা কোড চেঞ্জ চেকইন করার জন্য গনক মহাশয়ের নিকট জমা দিয়াছি। Available machine এর ঘরে শুন্য দেখিয়া বুঝিলাম ইফতার পার হইয়া যাইবে শেষ হতে। নাই কাজ তো খই ভাজ (আসলে কাম আছে মেলা, সন্ধ্যা সাতটায় যে রোজা লাগে তাতে আর কিছু করতে ইচ্ছা করে না, খালি সময় গুনি কহন ইফতার খাইতে যামু)।

বিস্তারিত»

কোথায় পাবো তাদের-শেষ পর্ব

অঙ্কে আমি কোন কালেই ভালো ছিলাম না। ভালো যে ছিলাম না সেটার প্রমানও দিচ্ছিলাম নিয়মিত। পাক্ষিক পরীক্ষায় কোনদিন পাস করিনি। মেট্রিকের আগে টেস্টে পেলাম ৪১। কোনমতে পাশ। রেজাল্ট দেখে প্রিন্সিপাল সোহরাব আলী তালুকদার বলেছিলেন – খবরদার তুমি আমার সামনে আসবা না আজকে থেকে। তোমার চেহারা দেখলে আমার লজ্জা লাগে।  কিন্তু সেই আমি যে এস.এস.সি তে অঙ্কে ৯৮ পেয়ে গেলাম সেটা আমার স্যারদের বাড়তি যত্ন আর নজরদারির ফলেই।

বিস্তারিত»

“স্টাফ লাউন্জ” এর শুভ উদ্ভোধন!!

কমেন্টে কমেন্টে তো অনেক কথা হইলো। এইবার আসেন একটু স্টাফ লাউন্জে গিয়া গ্যাজাই। ক্যামনে?

আপনি লগইন করার পর পরই সাইডবারে স্টাফ লাউন্জে যাবার অপশন পাবেন। তবে একটু রয়েসয়ে। এত তাড়াহুড়ার কিছু নেই। স্টাফ লাউন্জে প্রবেশের আগে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশনের জন্য নিজের সিসিবি লগইন আইডি কিংবা ডিসপ্লে নেম ব্যবহার করুন। এর অন্যথা হলে কিক আউট হবার উজ্জ্বল সম্ভাবনা। তখন কিন্তু ব্লগ এডজুট্যান্ট এর দোষ দিতে পারবেন না।

বিস্তারিত»

টার্মেন্ড সুইট!

জেসিসি’র আজব কিছু ট্রেডিশনের একটি ছিল এই টার্মেন্ড সুইট। এটি আর কিছুই না, টার্মেন্ড পরীক্ষার পর জুনিয়রকে দেয়া সিনিয়রদের প্রীতি উপহার…!! পুরো হাউস ধরে অথবা পুরো ইনটেক ধরে পাঙ্গা খাইতে হত। তবে নিঃসন্দেহে হাউসে খাওয়া সুইটটি ছিল বেশি ভয়াবহ…ডর্মের ভিতরে অথবা হাউসের সামনে ফল ইন করে শুরু হত মিষ্টি বিতরন…প্রথমে থাকত হাল্কা পিটি টাইপ পানিশমেন্ট…ওয়ার্ম-আপ হবার পর শুরু হত হ্যান্ড চার্জ! চড়-থাপ্পর, স্কেল, হ্যাংগার এবং অবশ্যই বেল্ট।

বিস্তারিত»

রানা, ভালো আছিস ?

বিসিসি তে ছিলাম ১৯৯৫-২০০১ পর্যন্ত। সময়টা আমার কাছে কেমন অদ্ভুত মনে হয়। অবাক একটা সময়। কিভাবে সকালে পিটি তে ফাকি দিব, কিভাবে রাতের প্রেপে ঘুমাব , আমাদের চিন্তার পরিধি ছিল এতটুকুই। আস্তে আস্তে বড় হলাম বাড়ছে জিবনের জটিলতা। কলেজ থেকে বের হয়ে সব বন্ধুরা কাছাকাছি ছিলাম বেশ কিছু দিন। এর পর দূর থেকে দূরে। আমার রুম মেট ছিল রানা, অনেক দিন। ঢাবি তে পড়ত অথনিতি।

বিস্তারিত»

এম.জি.সি.সি র প্রতি ভালবাসা?…..নাকি বি.সি.সির প্রতি এম.জি.সি.সির ভালবাসা?

আমরা তখন ক্লাশ টুয়েলভে………আমাদের সময়..আই,সি,সি,এল,এম….সেবার হলো ক.ক.ক তে….প্রতিযোগিতা শেষে..সবাই
কলেজে…ফিরেছে। তো আমাদের কলেজের …পারফরমেন্স খুব ভালো। অনেকে বেশ কিছু ইভেন্টে বিজয়ী হয়েছে।
আমরা অংশগ্রহনকারীদের মুখ থেকে তাদের অভিজ্ঞতার কাহিনী শুনতে থাকলাম। বিশেষ করে একটা (!) কলেজের কে কে এসেছিল?দেখতে কেমন? তোদের সাথে কথা হয়েছে কিনা? etc..etc……….

আমরা আবার কাউকে কাউকে একটু খ্যাপাতে লাগলাম যেমন: আমাদের C.P কে, কারন তার ক্যাডেট নং আর বিশেষ (!) কলেজের C.P র ক্যাডেট নং একই ৯১৮.

বিস্তারিত»