নভিসেস ড্রিল

নভিসেস ড্রিল মানে বুঝতেই পারছেন। ব্লগে নতুন এসে যেন খেই হারিয়ে না ফেলেন সেজন্যেই এর ব্যবস্থা। পুরোদস্তুর ব্লগিং এ শরিক হওয়ার আগে আশা করি সবাই নভিসেস ড্রিলের প্র্যাকটিসটা সেরে নেবেন। এই টিউটোরিয়ালে ওয়ার্ডপ্রেসে ব্লগ লেখা, কমেন্ট করা এবং অ্যাকাউন্ট ম্যানেজ করার জন্য প্রয়োজনীয় যাবতীয় নির্দেশনা দেয়া আছে। তারপরও আপনার প্রত্যাশিত বিষয়টি খুঁজে না পেলে সিক রিপোর্টে গিয়ে মন্তব্যের মাধ্যমে জানাতে পারেন। আমরা কলেজের স্টাফদের মত নই যে সমস্যার কথা শুনলেই চটে যাব। বরং সিক রিপোর্টের মন্তব্য মোতাবেক ডাক্তারী পরামর্শ দেব। হ্যাপি ব্লগিং 😀

অ্যাকাউন্ট প্রসঙ্গে

নিজের অ্যাকাউন্ট কি তৈরী করতেই হবে?

না। অ্যাকাউন্ট তৈরী না করেও আপনি মন্তব্য করতে পারবেন বা ব্লগের সব লেখা পড়তে পারবেন। শুধুমাত্র নিজে ব্লগ লেখার জন্যই অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন। কিন্তু ব্লগ না লিখলেও আমরা অ্যাকাউন্ট তৈরীকে উৎসাহিত করি। কারণ, এতে করে আপনার সব মন্তব্য একসাথে থাকবে এবং অন্যদের সাথে আপনার পরিচয় বাড়বে। এক্স-ক্যাডেট সম্প্রদায়ের জন্য এটা খুব প্রয়োজনীয়। তাই প্রথমে এসেই রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন।

অ্যাকাউন্ট তৈরী করব কিভাবে?

ব্লগের বাম সাইডবারে একেবারে উপরে “রেজিস্টার করুন” নামে একটি অপশন আছে, “লগ ইন করুন” অপশনের ঠিক নিচে। এই অপশনে ক্লিক করুন। ক্লিক করলে একটি রেজিস্ট্রেশন ফর্ম আসবে, এটা পূরণ করুন। বাংলায় লিখাকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। একান্তই না পারলে ইংরেজিতেও রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন। তবে “ব্যবহারকারি নাম” ইংরেজিতেই দিন। কলেজে অবস্থানের সময়কাল “১৯৯৯-২০০৫” বা “৯৯-০৫” যেকোনভাবেই দিতে পারেন।

ব্যবহারকারি নাম কেমন দিতে হবে?

ব্যবহারকারি নাম অবশ্যই ইংরেজিতে দিতে হবে, এই নামে কোন স্পেস থাকা চলবে না। স্পেস দিলে। আপনার প্রোফাইল লিংক তৈরী করতে সমস্যা হতে পারে। এই ব্যবহারকারি নাম দিয়েই আপনাকে লগ ইন করতে হবে এবং আপনার ব্লগের লিংকও এই নামের উপর নির্ভর করবে।

আমার জনসম্মুখে প্রদর্শিত নাম কি হবে?

জনসম্মুখে প্রদর্শিত নাম কি দেবেন তা আপনার ইচ্ছার উপর নির্ভর করে। কিন্তু নামের শেষে “কলেজে অবস্থান সময়কাল” দিতে ভুলবেন না যেন। এটা খুব সোজা। লগ ইন করার পর বাম সাইডবারে একেবারে উপরে আমার লকার থেকে “প্রোফাইল” অপশনে যান। রেজিস্ট্রেশন করার সময় আপনি যে তথ্যগুলো দিয়েছিলেন সেগুলো এখানেই আছে। জনসম্মুখে যে নাম দেখাতে চান “পুরো নাম” এর ঘরে সে নাম লিখুন। তারপর একেবারে নিচে “Update Profile” এ ক্লিক করুন। এবার “জনসম্মুখে প্রদর্শিত নাম” ঘরে দেখবেন কয়েকটি অপশন এসে গেছে। প্রতিটি নামের পাশেই বন্ধনীতে অবস্থান সময়কাল আছে। এখান থেকে পছন্দমতো একটি নির্বাচন করে আবার “Update Profile” এ ক্লিক করুন। আমরা “ক্যাডেট নাম (অবস্থান সময়কাল)” ফরম্যাটটিকে উৎসাহিত করি।

পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করব কিভাবে?

পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে। এরপর বাম সাইডবারের “আমার লকার” থেকে “প্রোফাইল” অপশনে যেতে হবে। সেখানে গেলেই “নতুন পাসওয়ার্ড” নামে একটি অপশন পেয়ে যাবেন। দুইবার টাইপ করে প্রোফাইল আপডেট করে নিন।

পাসওয়ার্ড হারিয়ে গেলে কি করব?

লগ ইন ও রেজিস্টার করুন অপশনের নিচেই “পাসওয়ার্ড হারিয়েছেন?” নামে একটি অপশন আছে। এখানে ক্লিক করলে একটি বক্স আসবে। সেখানে আপনার ব্যবহারকারী নাম বা ইমেইল ঠিকানা চাওয়া হবে। যেকোনটি লিখে “Get New Password” এ ক্লিক করলেই আপনার ইমেইল ঠিকানায় একটি নতুন পাসওয়ার্ড পাঠিয়ে দেয়া হবে। সেই পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করে সাথেসাথেই পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলুন।

আমার ব্লগের লিংক কি হবে?

আপনি “ব্যবহারকারি নাম” হিসেবে যে ইংরেজি শব্দ বা শব্দমালা দিয়েছেন সেটার উপরই আপনার ব্লগের লিংক নির্ভর করবে। যেমন কারও ব্যবহারকারি নাম যদি “muhammad” হয় তবে তার ব্লগের লিংক হবে “https://cadetcollegeblog.com/muhammad”। দয়া করে কখনও আপনার প্রোফাইল লিংক পরিবর্তন করবেন না। প্রোফাইলেও এ বিষয়ে বলা আছে।

আমার প্রোফাইল ছবি আপলোড করব কিভাবে?

আমার লকার থেকে প্রোফাইল অপশনে ক্লিক করুন। একেবারে নিচে ছবি আপলোডের (Upload image file) অপশন আছে। কম্পিউটার থেকে ছবির লিংক দেখিয়ে দিয়ে “Update Profile” এ ক্লিক করুন। ছবির সাইজ কোনভাবেই ২ মেগাবাইটের বেশী হওয়া যাবে না। তবে আমরা এর থেকেও অনেক কম সাইজের ছবিকে উৎসাহিত করি। ৩০ কিলোবাইটের বেশী না হলে ভাল হয়। ছবির পিক্সেল সর্বোচ্চ ১১৬X১১৬ হতে পারবে। অবশ্য আপলোডের পর মূল ছবির একটি থাম্ব সাইজ আসবে যার পিক্সেল হবে ৮০X৮০। এই ৮০ সাইজের ছবিটিই আপনার অ্যাভাটর হিসেবে মন্তব্যে প্রদর্শিত হবে।

প্রোফাইল ছবি পরিবর্তন করব কিভাবে?

এজন্য একই নিয়মে আরেকটি ছবি আপলোড করতে হবে। নতুন ছবিটি স্বয়ংক্রিয়ভাবেই আগের ছবিটিকে প্রতিস্থাপিত করে দেবে।

“আমার লকার” কি?

কলেজে যেমন আপনার লকারেই আপনার সবকিছু থাকতো, তেমনি এই ব্লগেও “আমার লকার” অপশনটিতে ব্লগে আপনার নিজস্ব সব সম্পত্তির লিংক দেয়া আছে। দেখলেই বুঝবেন।

ব্লগ লিখন

ব্লগে বাংলা লিখব কিভাবে?

এজন্য প্রথমেই আপনার কম্পিউটারে বাংলা দেখা যেতে হবে। বাংলা সেটআপ এবং বিভিন্ন ব্রাউজারকে বাংলা দেখার জন্য উপযোগী করার সকল নির্দেশনা “Bangla problem?” এ দেয়া আছে। বাংলা লেখার জন্য অভ্র সফ্‌টওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন যার লিংকও সেই পৃষ্ঠায় দেয়া আছে। এছাড়া ব্লগের এডিটর এবং মন্তব্যের বক্সের সাথে এম্বেডেড কিবোর্ড লেআউট আছে। পছন্দমত যেকোন একটি লেআউট সিলেক্ট করে লিখতে পারেন। এ বিষয়ে এই পৃষ্ঠাতেই নির্দেশনা দেয়া আছে।

নতুন ব্লগ লিখব কিভাবে?

প্রথমেই আপনাকে লগ ইন করতে হবে। লগ ইন করার পর “আমার লকার” এ “ব্লগ লিখুন” নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন। এতে ক্লিক করলেই আপনি চলে যাবেন ব্লগ পোস্ট করার পৃষ্ঠায়। সেখানে মূল টেক্সট বক্সে আপনার লেখাটি পেস্ট করতে পারেন। নোটপ্যাড বা ওয়ার্ডের লেখা এখানে পেস্ট করা যাবে। কিংবা আপনি ঐ টেক্সট বক্সেই লিখতে পারেন। লেখা শেষ হওয়ার পর প্রকাশ করার আগে আরও দুটি কাজ করতে হবে: একটি ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে হবে এবং কিছু ট্যাগ দিতে হবে। সব শেষে “প্রকাশ” আইকনে ক্লিক করলেই সেটা প্রথম পাতায় প্রকাশিত হয়ে যাবে। লেখক না হলে অবশ্য মডারেশনের জন্য জমা দিতে হবে।

এমএস ওয়ার্ড থেকে এডিটরে পেস্ট করা যাবে?

এমএস ওয়ার্ড থেকে পেস্ট করাকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। দয়া করে এমএস ওয়ার্ড বা কম্পিউটারের অন্য কোথাও বাংলা না লিখে নোটপ্যাডে অথবা সরাসরি ব্লগ এডিটর এ লিখুন। এমএস ওয়ার্ডে লিখে সেখান থেকে সরাসরি ব্লগ এডিটর এ কপি পেস্ট করলে প্রচুর অনাকাঙ্ক্ষিত ট্যাগ যুক্ত হয় যা একটি ব্লগ পোস্টের সাধারণ লে আউট কে পরিবর্তন করে ফেলে। তবে ওয়ার্ডের লেখা প্রথমে নোটপ্যাডে নিয়ে সরলীকরণ করার পর এডিটরে পেস্ট করতে পারেন। ওয়ার্ডে হলেও লেখাটি অবশ্যই ইউনিকোড ফন্টে হতে হবে।

বিজয় বা সাধারণ ASCII ফন্টের লেখা কি ব্লগে দেয়া যাবে?

না, বিজয় বা ASCII ফন্টের লেখা এখানে দেয়া যাবে না। তবে বিজয়ের লেখাগুলোকে আপনি ইউনিকোডে রূপান্তর করে তারপর এখানে প্রকাশ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে প্রথমেই ওয়ার্ডের বিজয় ফন্টের লেখাটিকে ইউনিকোডে রূপান্তর করে নিতে হবে। এজন্য অনলাইনে ভাল রূপান্তরক রয়েছে। এস এম মাহবুব মুর্শেদ ও অরূপ কামালের তৈরী কনভার্টারটি এখানে পাবেন। বিজয় তথা পুরনো বাংলা ফন্টের লেখাটি নিচের বক্সে পেস্ট করে “ইউনিকোডে বদলে উপরে নাও” বাটনে ক্লিক করুন। এতে লেখাটির ইউনিকোড রূপ উপরের বক্সে চলে আসবে। বানান সব ঠিক এসেছে কি-না দেখে নিয়ে এই ইউনিকোড লেখাটিই ব্লগের এডিটরে পেস্ট করতে পারেন।

এছাড়া ওমিক্রন ল্যাব কর্তৃক প্রকাশিত অভ্র কনভার্টারও ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে এখানে ক্লিক করে কনভার্টার ডাউনলোড করে নিতে হবে আপনার পিসিতে।

নোটপ্যাডে বাংলা লিখব কিভাবে?

“Bangla problem?” পাতা অনুযায়ী বাংলা সেটআপ এবং উইন্ডোসের ফন্ট্‌স ফোল্ডারে প্রয়োজনীয় বাংলা ফন্ট কপি করার পর নোটপ্যাড ওপেন করুন। তারপর এই পথ ধরে এগিয়ে যান: Format -> Font। এখানে গিয়ে আপনার পছন্দমত একটি বাংলা ফন্ট সিলেক্ট করে লেখা শুরু করে দিন। সেভ করার সময় অবশ্যই “File name” ও “Save as type” এর নিচে “Encoding” অপশনে গিয়ে UTF-8 সিলেক্ট করুন। নয়তো কিছুই সেভ হবে না। প্রথমবার সেভ করার পর অবশ্য আর ঝামেলা নেই। এর পর কেবল Ctrl+S চাপতে থাকলেই চলবে।

ক্যাটাগরি কি, কেন ও কিভাবে?

প্রতিটি লেখার ক্যাটাগরি দিতে হবে। এটা লেখার বিষয়বস্তু নির্দেশ করে। এক ক্যাটাগরির সব লেখা একসাথে পাওয়া যায়। এতে লেখা খুঁজে পেতে সুবিধা হয় এবং বিষয় দেখে পড়া যায়। টেক্সট বক্স থেকে একটু নিচে নামলেই সব ক্যাটাগরির তালিকা পাওয়া যাবে। এখান থেকে পছন্দমতো এক বা একাধিক সিলেক্ট করতে হবে, ক্যাটাগরির পাশের বক্সে টিক চিহ্ন দিলেই হবে।

ট্যাগ কি, কেন ও কিভাবে?

লেখার বিষয়বস্তু আরেকটু ভেঙে বলার জন্য ট্যাগ ব্যবহার করা হয়। গুগ্‌ল সার্চে ট্যাগগুলো কাজে দেয়। আপনি লেখায় যে ট্যাগ ব্যবহার করবেন তা লিখে গুগ্‌লে সার্চ দিলে লেখাটি আসার সম্ভাবনা থাকে। এক ট্যাগের সব লেখাও একসাথে পাওয়া যায়। টেক্সট বক্সের ঠিক নিচেই ট্যাগ বার আছে। এখানে ট্যাগ লিখতে হবে। এক ট্যাগ বেশী বড় হওয়া যাবে না। একাধিক লিখলে প্রতিটি ট্যাগ কমা দিয়ে পৃথক করতে হবে।

এম্বেডেড কিবোর্ড ফরম্যাট ব্যবহার করব কিভাবে?

অভ্র বা এ ধরণের কোন বাংলা সফ্‌টওয়্যার দিয়ে লিখলে সিসিবি-র এম্বেডেড কিবোর্ড ব্যবহারের দরকার নেই। কিন্তু এ ধরণের কোন সফ্‌টওয়্যার না থাকলেও আপনি আমাদের এম্বেডেড কিবোর্ড দিয়ে লিখতে পারবেন। ব্লগ লিখুন এ গেলে যে টেক্সট বক্স আসে তার ঠিক উপরেই দুটি বার আছে। একটিতে ফরম্যাটিং এর আইকন, আর তার নিচেই কিবোর্ড ফরম্যাটের আইকন। যে ফরম্যাটে লিখতে চান সেটি সিলেক্ট করলেই নিচের টেক্সট বক্সে সে অনুযায়ী লিখতে পারবেন। ক্লিক করলেই সিলেক্ট হয়ে যাবে। আর যদি মাঝে কোন ইংরেজি শব্দ-বাক্য লিখতে চান তাহলে “English” আইকন এ ক্লিক করলেই হবে।

প্রাইভেট পোস্ট তৈরী করব কিভাবে?

আপনি কোন পোস্ট চাইলে প্রাইভেটও রাখতে পারেন। সেক্ষেত্রে পোস্টটি মডারেটরগণ এবং আপনি ছাড়া কেউ দেখতে পারবে না। সেক্ষেত্রে প্রকাশের আগে “Keep this post private” লেখাটির বাম পাশের বক্সে টিক দিতে হবে। টেক্সট বক্সের ডানে একটু উপরেই “Publish status” এর নিচে এই অপশনটি আছে।

প্রকাশের সময় সেট করব কিভাবে?

আপনি চাইলে কোন পোস্ট তৎক্ষণাৎ প্রকাশ না করে একটি নির্দিষ্ট সময়েও প্রকাশ করতে পারেন। এক্ষেত্রে “Publish status” এ গিয়ে “Keep this post private” এর ঠিক নিচে “Publish immediately” নামে একটি অপশন পাবেন। এই অপশনের ডানে “সম্পাদনা” আছে। এতে ক্লিক করলেই একটি টাইম টেবিল চলে আসবে। এখানেই তারিখ-সময় সেট করে দিতে হবে। সে সময়েই পোস্টটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রকাশিত হয়ে যাবে।

ট্র্যাকব্যাক কি ও কিভাবে?

আপনি যদি আপনার ব্লগে অন্য কোন ব্লগ বা ওয়েবসাইটের লিংক দেন তাহলে এই খবরটি তাদেরকে জানিয়ে দেয়াকেই ট্র্যাকব্যাক বলে। কোন ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগের লিংক দিলে ওয়ার্ডপ্রেস মেশিন নিজেরাই জানিয়ে দেয়। কিন্তু অন্য সাইট হলে আপনি নিজে সেই সাইটের ঠিকানা উল্লেখ করে দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে তাদের জানিয়ে দেয়া হবে যে আপনি তাদের সাইটের একটি পৃষ্ঠার লিংক ব্যবহার করেছেন। ক্যাটাগরিরও নিচে “Trackbacks” নামে একটি অপশন আছে। এখানে আপনি কোন সাইটকে জানাতে চান সেটা লিখে দিতে হবে। একাধিক হয়ে কমা দিয়ে দিয়ে ইউআরএল-গুলো লিখে যেতে হবে।

ব্যবহারকারীরা কিভাবে পোস্ট রিভিউয়ের জন্য জমা দেবেন?

সিসিবি-তে যারা একেবারে নতুন তাদেরকে ব্যবহারকারী হিসেবে রাখা হয়। ফরম্যাটিং এর সাথে পরিচিত হয়ে গেলে লেখক হিসেবে যোগ করে নেয়া হয়। ব্যবহারকারীরা সরাসরি পোস্ট প্রথম পাতায় প্রকাশ করতে পারেন না। এজন্য তাদেরকে মডারেটরদের রিভিউয়ের জন্য পোস্ট জমা দিতে হয়। এভাবে জমা দেয়ার জন্য ব্যবহারকারীরা প্রথমে ব্লগ লিখুন পাতায় গিয়ে সব কাজ করুন। লেখা শেষে এডিটর এর ডান দিকে পোস্ট স্ট্যাটাস অপশন থেকে “Submit for pendig review” অপশনটি সিলেক্ট করে সংরক্ষন করুন; খসড়া হিসেবে নয়। খসড়া হিসেবে সংরক্ষণ করা হলে ধরে নেয়া হবে আপনার ব্লগটি লেখা এখনো সম্পূর্ণ হয়নি।

ড্রাফ্‌ট হিসেবে সংরক্ষণ করব কিভাবে?

আপনি যদি সরাসরি সিসিবি-র টেক্সট এডিটরে লিখতে অভ্যস্ত হন তাহলে বারবার সংরক্ষণ করার প্রয়োজন হতে পারে। পরবর্তীতে সম্পাদনার জন্য আপনি পোস্টটি প্রকাশ না করে ড্রাফ্‌ট তথা খসড়া হিসেবে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। এজন্য “সংরক্ষণ” আইকনে ক্লিক করতে হবে। পরবর্তীতে ডশ্যাবোর্ড > ম্যানেজ এ গিয়ে আপনার ড্রাফ্‌টটি পেয়ে যাবেন।

নিজের ব্লগ কিভাবে সম্পাদনা করব?

নিজের ব্লগ আপনি যেকোন সময় সম্পাদনা করতে পারবেন। এজন্য ব্লগের নিচে যেখানে বিভাগ উল্লেখ আছে তার ঠিক পাশেই “এডিট” নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন। এই অপশনে ক্লিক করলেই সম্পাদনা করতে পারবেন।

পোস্টে স্মাইলি ব্যবহার করব কিভাবে?

ব্লগ লিখুন এ ক্লিক করলে পোস্টের এডিটরে যাবেন। এডিটরের একেবারে নিচে সবগুলো স্মাইলি দেয়া আছে। যেখানে স্মাইলি যুক্ত করতে চান সেখানে মাউস রেখে পছন্দমত স্মাইলিতে ক্লিক করলেই হবে।

মন্তব্য প্রসঙ্গে

লগ ইন না করে মন্তব্য করব কিভাবে?

লগ ইন না করেও মন্তব্য করতে পারবেন। কিংবা যারা রেজিস্ট্রেশনও করেননি তারাও মন্তব্য করতে পারবেন। এজন্য পোস্টের একেবারে নিচে কমেন্টের এডিট বক্সের উপরে নিজের নাম এবং ই-মেইল ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে। আর চাইলে নিজের ওয়েবসাইটের ইউআরএল ও উল্লেখ করতে পারেন। এরপর “সাবমিট” আইকনে ক্লিক করলেই হবে। আপনার প্রথম মন্তব্যটি স্প্যাম ঠেকানোর সুবিধার্থে মডারেশন হয়ে আসবে। আপনার পরবর্তী কোন মন্তব্যের মডারেশন হবে না।

নিজের মন্তব্য সম্পাদনা করা যাবে কি?

না, আপনি আপনার নিজের মন্তব্য সম্পাদনা করতে পারবেন না।

নিজের পোস্টের কোন মন্তব্য ডিলিট করা যাবে কি?

না। কোন মন্তব্য সম্পর্কে আপত্তি থাকলে সেটা মডারেটরদের দৃষ্টিগোচর করতে হবে। মডারেটররা যদি সে মন্তব্যকে আপত্তিকর এবং অগ্রহণযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করেন তাহলে সে অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

মন্তব্যে কিবোর্ড ফরম্যাট কিভাবে ব্যবহার করব?

মন্তব্যের টেক্সট বক্সের নিচেই সবগুলো কিবোর্ড ফরম্যাটের নাম লেখা আছে। আপনি যে ফরম্যাটে লিখতে চান সেটিতে ক্লিক করে লেখা শুরু করে দিতে পারেন। আর ইংরেজি লিখতে হলে আবার ইংরেজি আইকনে ক্লিক করতে হবে।

স্মাইলি ব্যবহার করব কিভাবে?

মন্তব্যের টেক্সট বক্সের উপরে যে ফরম্যাটিং বার আছে তার ঠিক উপরেই সবগুলো স্মাইলি দেয়া আছে। যেখানে স্মাইলি যুক্ত করতে চান সেখানে মাউস রেখে পছন্দমত স্মাইলিতে ক্লিক করলেই হবে।

মন্তব্যে ছবি আপলোড করব কিভাবে?

অন্য কোন ওয়েবসাইট থেকে ছবি দেয়ার জন্য তো “ছবি” আইকন ব্যবহার করতে হবে। কিন্তু আপলোড করতে চাইলে তাতে হবে না। সেক্ষেত্রে “ব্লগ লিখুন” এ ক্লিক করে আগে এডিটরে যেতে হবে। এডিটরের মাধ্যমে ছবিটি আপলোড করতে হবে। এই আপলোডের নিয়ম “ছবি আপলোড করব কিভাবে?” প্রশ্নের উত্তরে দেয়া আছে। আপলোড করার পর ছবির লিংকটি কপি করতে হবে। মন্তব্যের লিংক আইকনে ক্লিক করে এই ছবির লিংক পেস্ট করতে হবে। কিংবা এডিটরে “Add an Image” এ ক্লিক করার আগে মন্তব্যের ঘরে মাউস রেখে তারপর আপলোড করলে, সরাসরি মন্তব্যে ছবি ইনসার্ট করা যায়। অর্থাৎ আপলোডের পর “Insert into post” এ ক্লিক করলে মাউস যেখানে থাকে সেখানেই ইনসার্ট হয়ে যায়। কিংবা পোস্টে ইনসার্ট করে সেটা কপি করে মন্তব্যের ঘরে পেস্ট করে দিলেও হয়।

টেক্সট ফরম্যাটিং

বোল্ড করব কিভাবে?

লেখার যে অংশটুকু বোল্ড করতে চান সেটুকু সিলেক্ট করে টেক্সট বক্সের উপরের বারে “b” আইকনটিতে ক্লিক করুন। মন্তব্যের ক্ষেত্রে “বোল্ড” আইকনে ক্লিক করুন। কিংবা নিজে লেখার আগে ও পরে “<strong></strong>” এই ট্যাগ দিয়ে দিতে পারেন।

ইটালিক করব কিভাবে?

লেখার যে অংশটুকু ইটালিক করতে চান সেটুকু সিলেক্ট করে টেক্সট বক্সের উপরের বারে “i” আইকনটিতে ক্লিক করুন। মন্তব্যের ক্ষেত্রে “ইটালিক” আইকনে ক্লিক করুন। কিংবা নিজে লেখার আগে ও পরে “<em></em>” এই ট্যাগ দিয়ে দিতে পারেন।

উদ্ধৃতি বোঝানোর জন্য ইনভার্টেড কমা দেব কিভাবে?

লেখার যে অংশটুকু উদ্ধৃতি হিসেবে বোঝাতে চান সেটুকু সিলেক্ট করে টেক্সট বক্সের উপরের বারে “b-quote” আইকনটিতে ক্লিক করুন। মন্তব্যের ক্ষেত্রে “উদ্ধৃতি” আইকনে ক্লিক করুন। কিংবা নিজে লেখার আগে ও পরে “<blockquote><div></div></blockquote>” এই ট্যাগ দিয়ে দিতে পারেন।

লিংক দেব কিভাবে?

লেখার যে অংশটুকু লিংক করতে চান সেটুকু সিলেক্ট করে টেক্সট বক্সের উপরের বারে “link” আইকনটিতে ক্লিক করুন। মন্তব্যের ক্ষেত্রে “লিংক” আইকনে ক্লিক করুন। ক্লিক করলে একটি বক্স আসবে যার মাধ্যমে লিংকটি চাওয়া হবে। এই বক্সে কাংখিত লিংকটি পেস্ট করে “Ok” বাটনে ক্লিক করুন। এতেই সেই অংশটুকু লিংক্‌ড হয়ে যাবে।

ফন্টের আকার পরিবর্তন করব কিভাবে?

যে অংশটুকুর ফন্ট সাইজ পরিবর্তন করতে চান সে অংশের আগে লিখুন <font size=5> আর পরে লিখুন </font>। এখানে ফন্ট সাইজ ৫ দিয়ে লেখা হয়েছে। আপনি তার বদলে নিজের ইচ্ছামতো সাইজ এ লিখতে পারেন, আপনার যত দরকার।

রং পরিবর্তন করব কিভাবে?

সাধারণ সব টেক্সট কালো রং এর হয়। এটাও পরিবর্তন করা যায়। যে অংশের রং পরিবর্তন করতে চান সে অংশের আগে লিখুন <span style=”color: red;”> আর পরে লিখুন </span>। আমি এখানে red লিখেছি। আপনি যে রং দরকার সে রং এর নাম লিখতে পারেন। এভাবে কেবল বেনীআসহকলা রংগুলোই দেয়া যাবে। আরও জটিল রং দিতে চাইলে RGB বা CMYK কোড ব্যবহার করতে হবে। কোন রং এর জন্য কি কোড ব্যবহার করতে হবে তার একটি তালিকা এখানে পাবেন। এই তালিকার “Hex triplet” ঘরে যে কোডগুলো দেয়া আছে সেগুলোই এখানে কাজে দেবে।

টেক্সট অ্যালাইনমেন্ট কিভাবে করব?

টেক্সটের চার ধরণের অ্যালাইনমেন্ট আছে। অ্যালাইনমেন্টের জন্য মূল কোড হচ্ছে: যে অংশটুকুকে অ্যালাইন করবেন তার আগে <p style=”text-align: left;”> এবং শেষে </p> লিখতে হবে। এখানে আমি টেক্সট অ্যালাইন left লিখেছি। আপনি ডানে চাইলে এর বদলে right লিখবেন আর মাঝখানে চাইলে লিখবেন center। আর যদি চান লেখাগুলো ডানে বামে সবদিকে সরলরেখা বরাবর থাকবে তাহলে justify লিখুন।

বুলেটিং করব কিভাবে?

বুলেটিং এর জন্য জন্য যেখান থেকে শুরু করবেন সেখানে <ul> এবং শেষে </ul> ট্যাগ দিতে হবে। আর প্রতিটি লাইনের শুরুতে <li> এবং শেষে </li>। একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে: যদি কেউ এমন লিখে,
<ul>
<li>প্রথম লাইন</li>
<li>দ্বিতীয় লাইন</li>
</ul>
তাহলে সেটা এমন দেখাবে:

  • প্রথম লাইন
  • দ্বিতীয় লাইন

নাম্বারিং করব কিভাবে?

অনেকটা বুলেটিং এর মতই। শুধু ul এর বদলে ol লিখতে হয়। উদাহরণ এরকম: যদি কেউ এমন লিখে,
<ol>
<li>প্রথম লাইন</li>
<li>দ্বিতীয় লাইন</li>
</ol>
তাহলে সেটা এমন দেখাবে:

  1. প্রথম লাইন
  2. দ্বিতীয় লাইন

বানান ঠিক করব কিভাবে?
আমরা অনেকেই ব্লগে এসেই প্রথম বাংলা টাইপ করা শুরু করি তাই শুরুতে আমাদের লেখায় প্রচুর বানান ভুল থাকাই স্বাভাবিক। কিন্তু অল্প কিছুদিনের ব্যবহারেই কিবোর্ড লেআউট এ দক্ষ হয়ে যাওয়া যায়। আর যেহেতু অভ্র তে ফনেটিক কি বোর্ড ব্যবহার করা যায় তাই রপ্ত করা খুব একটা কঠিন না। মাঝে মাঝে যুক্তাক্ষর এর সঠিক বর্ণ না জানার কারণে কিংবা অনেক দিন অব্যবহার কিংবা কঠিন শব্দের ক্ষেত্রে বানান ভুল হতে পারে। সেক্ষেত্রে নেটে অনেক বানান ঠিক করার সফটওয়্যার পাওয়া যায় যে কোন একটা নামিয়ে নিয়ে ব্যবহার করা যায়। প্রথম প্রথম টাইপিং এর মিসটাইপ ও এইভাবে শুধরে নেওয়া যায়। এখানে একটি সফটওয়্যারের লিঙ্ক দেওয়া হল।
আপনা বানান
সফটওয়্যার ইনস্টল করার পর, যে কোন লেখা এডিটর এ লেখার পর একবার কপি করে ঐ সফটওয়্যার এ চেক করে ঠিক করে নিয়ে আবার এডিটর এ এনে পেস্ট করে দিলে অহেতুক বানান ভুল এড়ানো যায়। বানান ভুলের কারণে অনেক দারুণ লেখাও দৃষ্টিকটু লাগে তাই আসুন সবাই শুদ্ধ বানানে বাংলা লেখি।

মিডিয়া ও ছবি ফরম্যাটিং

অন্য সাইট থেকে ছবি যোগ করব কিভাবে?

প্রথমেই নির্দিষ্ট সাইট থেকে আপনার পছন্দের ছবির লিংকটি কপি করে নিন। যেখানে ছবি যোগ করতে চান সেখানে মাউস রেখে টেক্সট বক্সের উপরের বারে “img” আইকনটিতে ক্লিক করুন। মন্তব্যের ক্ষেত্রে “ছবি” আইকনে ক্লিক করুন। একটি বক্স আসবে, সেখানে ছবির লিংকটি পেস্ট করে “ok” দিন। আরেকটি বক্স আসবে, সেখানে ছবির বিষয়বস্তু লিখে ওকে দিন। বাস হয়ে গেল। অন্য যেকোন ওয়েবসাইট থেকে ছবি যোগ করার এটাই নিয়ম।

ছবি আপলোড করব কিভাবে?

ছবি আপলোড করতে হলে প্রথমেই “ব্লগ লিখুন” অপশনে ক্লিক করতে হবে। ব্লগ পোস্ট করার পেজ আসবে। টেক্সট বক্সের ঠিক উপরে একটি বার দেখা যাচ্ছে। এই বারের উপর অ্যাড মিডিয়া নামে একটি অপশন আছে। এখানে অপশন মূলত চার ধরণের: Add an Image, Add Video, Add Audio এবং Add Media। এখানে Add an Image এ ক্লিক করতে হবে। একটি বক্স আসবে। বক্সের একেবারে উপরে “Choose” আইকনে ক্লিক করে কম্পিউটারে ছবিটি দেখিয়ে দিতে হবে। তারপর “আপলোড” বাটনে ক্লিক করতে হবে। আপলোড শেষ হলে “Insert into post” নামে একটি অপশন আসবে। এতে ক্লিক করলেই ছবির লিংক এবং কোডটি মূল পোস্টে চলে যাবে। পোস্টে ইনসার্ট করার আগে এক্ষেত্রে অ্যালাইনমেন্ট এবং ক্যাপশন ঠিক করে দেয়া যায়।

ছবির অ্যালাইনমেন্ট, ক্যাপশন, বর্ডার, সাইজ কিভাবে ঠিক করব?

এগুলোর জন্য আলাদা আলাদা কোড আছে নিচে ছবির একটি কোড দেয়া হচ্ছে। এই কোডের বিভিন্ন অংশের মাধ্যমে এই ফরম্যাটিংগুলো করা যায়। সেগুলো এখানে উল্লেখ করা হবে। কোডটি এরকম: (ছবি দিতে চাইলে সরাসরি এটুকু পেস্ট করে দিতে পারেন, তারপর বিভিন্ন উপাত্ত পরিবর্তন করতে পারেন)
<img class=”alignright” style=”margin-top: 2px; margin-bottom: 2px; margin-left: 3px; margin-right: 3px; border: 1px solid #000000;” title=”ছবি” src=”http://www.imagesite.com/image.jpg” alt=”উপরে মাউস নিলে এটা দেখা যাবে” width=”300″ height=”300″/>
এখানে ধারাবাহিকভাবে alignment, top margin, bottom margin, left margin, right margin, border, width এবং height দেয়া আছে। এগুলোর মান ইচ্ছেমত পরিবর্তন করা যাবে। কোন একটির মান শূন্য দিতে চাইলেও দেয়া যায়। আবার না দিলেও অসুবিধা নেই। যেমন মার্জিন না দিলেও অসুবিধা নেই। src= দিয়ে যা লেখা আছে সেটা হল ছবির লিংক। আপলোড করার ক্ষেত্রে যেটি করবেন তা হল, কোড বুঝে বুঝে মাঝখান দিয়ে এগুলো ঢুকিয়ে দিতে পারেন। কিংবা ছবির অ্যাড্রেসটা কপি করে এখানে পেস্ট করে, ইচ্ছেমত উপাত্ত পরিবর্তন করতে পারেন।

ইউটিউব থেকে ভিডিও যোগ করব কিভাবে?

ইউটিউড থেকে যেকোন ভিডিও সিসিবি-র পোস্ট বা মন্তব্যে যোগ করার জন্য “লিংক” বাটনটি ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। সরাসরি ভিডিওর লিংকটি পেস্ট করলেই ইউটিউবের প্লেয়ার উইন্ডো চলে আসবে। ইউটিউবে যেকোন ভিডিওর পৃষ্ঠাটি ওপেন করার পর ডানদিকে “Embed” বক্স থেকে লিংকটুকু কপি করে নিন। এটাই পোস্ট বা মন্তব্যে পেস্ট করে দিন। এই লিংকটি আসলে অন্য সাইটে ইউটিউবের ভিডিও এম্বেড করার জন্যই।

ইস্নিপ্‌স থেকে গান যোগ করব কিভাবে?

ইস্নিপ্‌স একটি হোস্টিং ওয়েবসাইট। এখানে রেজিস্ট্রেশন করামাত্র আপনাতে ৫ গিগা জায়গা প্রদান করা হয়। আপনি যেকোন ফাইল এখানে আপলোড করে রাখতে পারেন, সেটা অন্যরা দেখতেও পারে। ইস্নিপ্‌সে প্রচুর অডিও গান পাওয়া যায়। এই অডিও গানগুলো সিসিবি-তে সরাসরি সংযুক্ত করা সম্ভব। এজন্য মন্তব্য বা ব্লগ এডিটরের “লিংক” বাটন ব্যবহারের কোন প্রয়োজন নেই। ইস্নিপ্‌সে গানের নির্দিষ্ট লিংকটি সরাসরি পেস্ট করে দিলেই হবে। আপনার শুধু জানতে হবে লিংকটি কোথায় আছে। যেমন এই গানটির পৃষ্ঠায় যাওয়া যাক। যাওয়ার পর বাম পাশে “MP3 Widget” নামে একটি অপশন আছে। এখানে ক্লিক করলে আপনি কোন ধরণের অডিও প্লেয়ার প্রদর্শন করতে চান তা সিলেক্ট করতে বলা হবে। সেটা সিলেক্ট করার পরই ৩ নম্বর ঘরে লিংক চলে আসবে। এই লিংকটি পোস্ট বা মন্তব্যে পেস্ট করে দিলেই হবে।